বাতায়ন/কবিতা/১ম
বর্ষ/২৭তম সংখ্যা/১৩ই পৌষ, ১৪৩০
কবিতা
রতনলাল আচার্য্য
অনভিপ্রেত
সেই করবী গাছটা ঠায় দাঁড়িয়ে
আছে আকাশের দিকে মুখ করে
নক্ষত্র পতনে আকাশ যতটা কষ্ট পায় তার থেকেও বেশি যন্ত্রণায় হয়ে গেছে সে আজ মূকবধির
পূর্বজন্মের পতিত হওয়ার
সমূহ ঘটনা আদ্যোপান্ত মনে রেখেই সে এখন জাতিস্মর
দ্বারকা নগরী পতনের হাহাকার রব আজও তার কানে বাজে নিরন্তর
দুঃস্বপ্নের রাতগুলো কেন জানি অনেক দীর্ঘ হয়, নিষ্ঠুরও হয় বড্ড
নদী তীরের বাড়ির অষ্টপ্রহরের শঙ্কাও তাকে করেছে ভীত সন্ত্রস্ত
উষার সূর্যকে প্রণতি জানানোর মোক্ষম মন্ত্রটা ভুলে গেছে চিরতরে
ভীষ্মের শরশয্যার যন্ত্রণাঘন দিনগুলোও পীড়া দেয় ক্ষণে ক্ষণে
পারঘাটার দক্ষিণ দুয়ারে
বসে আজ মর্মব্যথার পাণ্ডুলিপিটা রেখে যায় নিঃশব্দে—
বাতাস পড়বে বলে…
নক্ষত্র পতনে আকাশ যতটা কষ্ট পায় তার থেকেও বেশি যন্ত্রণায় হয়ে গেছে সে আজ মূকবধির
দ্বারকা নগরী পতনের হাহাকার রব আজও তার কানে বাজে নিরন্তর
দুঃস্বপ্নের রাতগুলো কেন জানি অনেক দীর্ঘ হয়, নিষ্ঠুরও হয় বড্ড
নদী তীরের বাড়ির অষ্টপ্রহরের শঙ্কাও তাকে করেছে ভীত সন্ত্রস্ত
উষার সূর্যকে প্রণতি জানানোর মোক্ষম মন্ত্রটা ভুলে গেছে চিরতরে
ভীষ্মের শরশয্যার যন্ত্রণাঘন দিনগুলোও পীড়া দেয় ক্ষণে ক্ষণে
বাতাস পড়বে বলে…
ভালো লাগল। - জয়িতা বসাক
ReplyDelete