বাতায়ন/কবিতা/১ম বর্ষ/৭ম সংখ্যা/২৭শে মে, ২০২৩
কবিতা
অর্ণব মুখার্জী
বোধ
একটি অটোগ্রাফ চাই, মৃত্যুর ভিতর বসে থাকা তরুণ তাপসের কাছে
স্পন্দনবিহীন মূর্তি ক্লান্তিহীন…
যে প্রস্তর-খণ্ডে পরিচয়ের সাক্ষ্য দেয় নশ্বর নামে
তাঁর কাছেই জানু পেতেছি, স্নিগ্ধতার ছায়া নিতে...
ব্যর্থ ছেনি-হাতুড়ির হস্তাক্ষরের প্রমাণ স্পষ্ট
দুর্বোধ্য শিলালিপির মতোই ধূসর, অজাতশত্রু
জন্মের সময় লেখা হয়নি কোন ঠিকুজি-কুষ্ঠি
দূরে বহুদূরে কিশোরী মৃগী তুলে সম্পর্কে গড়ে চতুর্দোলা!
আঁধার রাতের আদুরে তারারা আজও জানে
প্রাগৈতিহাসিক নামের দুর্বোধ্য বানানগুলো
সোনালি শরীর স্নান করতে করতে আবিষ্কার করছে, মেরুদণ্ড
প্রতিটি ফুলের রেণুতে লেগে আছে, মৃত্যু চিহ্ন!
বিস্ফোরণ ঘটবেই বেরিয়ে আসবে পুঞ্জীভূত লাভা হ্রদ
পিঙ্গচক্ষুর মতো আধ-বোজা চোখে, দেখছি আর দেখছি
অবহেলা আর বিদ্রুপের নির্বোধ উৎসবের আমি গান্ধারী
অরণ্যের অন্তরে ফ্যাকাশে প্রেত আলোর জাগ্রত বংশধর...
অনৈশ্বর্য বিষণ্ণ জোনাকি ভিক্ষা করি কমণ্ডলু হাতে
খিদের চাঁদে ব্যাসার্ধ রুটির মাপ ক্রমশ হচ্ছে ছোট
চেনা চেহারার চেনা অক্ষগতিতে আজ ন্যুব্জ বৃত্ত
আজকের শব্দগুলো বাক্যের মৃত্যু কিনারে দাঁড়িয়ে হাসছে।
স্পন্দনবিহীন মূর্তি ক্লান্তিহীন…
যে প্রস্তর-খণ্ডে পরিচয়ের সাক্ষ্য দেয় নশ্বর নামে
তাঁর কাছেই জানু পেতেছি, স্নিগ্ধতার ছায়া নিতে...
দুর্বোধ্য শিলালিপির মতোই ধূসর, অজাতশত্রু
জন্মের সময় লেখা হয়নি কোন ঠিকুজি-কুষ্ঠি
দূরে বহুদূরে কিশোরী মৃগী তুলে সম্পর্কে গড়ে চতুর্দোলা!
প্রাগৈতিহাসিক নামের দুর্বোধ্য বানানগুলো
সোনালি শরীর স্নান করতে করতে আবিষ্কার করছে, মেরুদণ্ড
প্রতিটি ফুলের রেণুতে লেগে আছে, মৃত্যু চিহ্ন!
পিঙ্গচক্ষুর মতো আধ-বোজা চোখে, দেখছি আর দেখছি
অবহেলা আর বিদ্রুপের নির্বোধ উৎসবের আমি গান্ধারী
অরণ্যের অন্তরে ফ্যাকাশে প্রেত আলোর জাগ্রত বংশধর...
খিদের চাঁদে ব্যাসার্ধ রুটির মাপ ক্রমশ হচ্ছে ছোট
চেনা চেহারার চেনা অক্ষগতিতে আজ ন্যুব্জ বৃত্ত
আজকের শব্দগুলো বাক্যের মৃত্যু কিনারে দাঁড়িয়ে হাসছে।
No comments:
Post a Comment