বাতায়ন/কবিতা/১ম বর্ষ/১৩তম সংখ্যা/৫ই শ্রাবণ, ১৪৩০
কবিতা
অজিতেশ নাগ
আমার রাজত্বে
আদতে আমার নিজস্ব তেমন কিছুই ছিলো না,
যেটুকু রাজ্য ছিল সেটুকু সীমানাহীন করে ফেলেছি আজ।
যদিও আমি কর্ষিত জমিতে নিজস্ব পতাকা পুঁততে পারিনি।
আজ আবার পাখিদের ঠোঁটে ঠোঁট ছোঁয়াবার ইচ্ছে জেগেছে,
আজ আবার মনে হয়েছে এক ডুবে পানিকৌড়ির মতো খুনসুটি করি;
অথবা সম্পূর্ণ বিপরীতক্রমে বার্তালাপ পলাশ পাখির সঙ্গে।
তবু অন্তর্বাস ছিঁড়ে বেরিয়ে আসা ইচ্ছে প্রবল,
ইচ্ছে আমার পানশালা গ্রাম আর আমার শরীরে গভীর হেঁটে যাওয়া।
অথচ চাঁপাগাছ না হয়ে তুমি ধরে নিলে আমি এখনও বেঁচে আছি।
সেদিন তুমি ছেড়ে গেলে আমি যে কোয়ান্টাম সভ্যতা প্রসব করেছিলাম
তাতে চারদিকে কানাঘুষো হয়েছিল বিস্তর।
বস্তুত কথায় কিছু যায় আসে না;
আমার ঠোঁট কাঁপে না। আর;
আমার গাছগুলো আমার সম্মতি ছাড়াই গর্ভবতী হয়।
যেটুকু রাজ্য ছিল সেটুকু সীমানাহীন করে ফেলেছি আজ।
যদিও আমি কর্ষিত জমিতে নিজস্ব পতাকা পুঁততে পারিনি।
আজ আবার পাখিদের ঠোঁটে ঠোঁট ছোঁয়াবার ইচ্ছে জেগেছে,
আজ আবার মনে হয়েছে এক ডুবে পানিকৌড়ির মতো খুনসুটি করি;
অথবা সম্পূর্ণ বিপরীতক্রমে বার্তালাপ পলাশ পাখির সঙ্গে।
তবু অন্তর্বাস ছিঁড়ে বেরিয়ে আসা ইচ্ছে প্রবল,
ইচ্ছে আমার পানশালা গ্রাম আর আমার শরীরে গভীর হেঁটে যাওয়া।
অথচ চাঁপাগাছ না হয়ে তুমি ধরে নিলে আমি এখনও বেঁচে আছি।
সেদিন তুমি ছেড়ে গেলে আমি যে কোয়ান্টাম সভ্যতা প্রসব করেছিলাম
তাতে চারদিকে কানাঘুষো হয়েছিল বিস্তর।
বস্তুত কথায় কিছু যায় আসে না;
আমার ঠোঁট কাঁপে না। আর;
আমার গাছগুলো আমার সম্মতি ছাড়াই গর্ভবতী হয়।
No comments:
Post a Comment