বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম
বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০
বিরহ | কবিতা
জয়িতা বসাক
বিপন্নতা
ঘটমান সময়ের কথা ভাবতে
বসলেই
লাট্টুর মতো পৃথিবীটা আবর্তন থামিয়ে
মৃতদের মতো হিম ঠান্ডা হয়ে আসে,
মাটির শরীরে অশ্রুর ভিজে ভিজে গন্ধ
থম মারা বাতাস পা ছড়িয়ে দেয় ক্লান্তিতে,
ওই বাতাসেও পাতা ঝরার নিরন্তর শব্দ ওঠে…
এই বিবর্ণ ধূসরতা আমাকে
নিঃশেষ করে;
আমি পৃথিবীর বীজতলা জমি থেকে
গোপনে ছিঁড়ে আনি বিপন্নতার শিষ
করতলে ঢেকে রাখি অন্ধকারের মতো,
অথচ আমার শরীরের উত্তাপ শুষে শুষে
নিদারুণ বিষাদেরা আবার রসবতী হয়,
অনুচ্চারিত ফসলের খেত জুড়ে অতর্কিতে
আগাছার মতো গজিয়ে ওঠে বিরহের শস্য।
লাট্টুর মতো পৃথিবীটা আবর্তন থামিয়ে
মৃতদের মতো হিম ঠান্ডা হয়ে আসে,
মাটির শরীরে অশ্রুর ভিজে ভিজে গন্ধ
থম মারা বাতাস পা ছড়িয়ে দেয় ক্লান্তিতে,
ওই বাতাসেও পাতা ঝরার নিরন্তর শব্দ ওঠে…
আমি পৃথিবীর বীজতলা জমি থেকে
গোপনে ছিঁড়ে আনি বিপন্নতার শিষ
করতলে ঢেকে রাখি অন্ধকারের মতো,
অথচ আমার শরীরের উত্তাপ শুষে শুষে
নিদারুণ বিষাদেরা আবার রসবতী হয়,
অনুচ্চারিত ফসলের খেত জুড়ে অতর্কিতে
আগাছার মতো গজিয়ে ওঠে বিরহের শস্য।
ভালো লাগলো
ReplyDelete