বাতায়ন/কবিতা/১ম
বর্ষ/৩১তম সংখ্যা/২রা চৈত্র, ১৪৩০
কবিতা
সৈয়দ হাসমত জালাল
হে বসন্তরাত
অন্ধকার টানেলের মধ্যে
জেগে ওঠে আমাদের ভোর
পাখিদের গান নেই, শীর্ণ গাছেদের কঙ্কাল আঁকা থাকে
অস্বচ্ছ আকাশের গায়ে
শস্যহীন ক্ষেতের মতোন খাঁ-খাঁ করে বুক
দূর থেকে বারুদের গন্ধ ভেসে আসে
পাখিদের গান নেই, শীর্ণ গাছেদের কঙ্কাল আঁকা থাকে
অস্বচ্ছ আকাশের গায়ে
শস্যহীন ক্ষেতের মতোন খাঁ-খাঁ করে বুক
দূর থেকে বারুদের গন্ধ ভেসে আসে
ছেঁড়াখোঁড়া কাগজের মতো ওড়ে দুপুরের রোদ
বৃষ্টি নামে অসময়ে, বুকের ভেতরে জমে থৈ-থৈ জল
মাথার ভেতরে মেঘনির্ঘোষ, চকিত হননলিপ্সা
বিদ্যুতের মতো
বৃষ্টি নামে অসময়ে, বুকের ভেতরে জমে থৈ-থৈ জল
মাথার ভেতরে মেঘনির্ঘোষ, চকিত হননলিপ্সা
বিদ্যুতের মতো
হে বসন্তরাত, আগুনের প্রার্থনা শোনো আমাদের
ছাইয়ের ভেতর জেগে ওঠা হাড়ের ঝনঝন
চোখের কোটরে স্বপ্নের গভীর কলস্বর
আর পাঁজরে শস্ত্রের উত্থান
এখনও ভুলিনি প্রেম, আলোর অক্ষরে লেখা চিঠিগুলি
শব্দের গুঞ্জন, সে কি গান, সে কি মন্ত্রধ্বনি
আমাদের জাগিয়ে তুলছে শতাব্দীর অন্ধকার স্রোতের শিখরে
ছাইয়ের ভেতর জেগে ওঠা হাড়ের ঝনঝন
চোখের কোটরে স্বপ্নের গভীর কলস্বর
আর পাঁজরে শস্ত্রের উত্থান
এখনও ভুলিনি প্রেম, আলোর অক্ষরে লেখা চিঠিগুলি
শব্দের গুঞ্জন, সে কি গান, সে কি মন্ত্রধ্বনি
আমাদের জাগিয়ে তুলছে শতাব্দীর অন্ধকার স্রোতের শিখরে
আমার পরম শ্রদ্ধেয় ও প্রিয় কবি সৈয়দ হসমত জালালের কবিতা পড়ে সত্যি বসন্তের সকালের জানলাটা খুলে গেল। খুব ভাল থাকবেন দাদা আপনার কাছ থেকে অনেক কিছু পাওয়ার আছে।
ReplyDeleteঅত্যন্ত প্রিয় কবি। ওনার লেখা পড়ে প্রতিমুহূর্তে অনুপ্রেরণা পাই, অনেক শিখি
ReplyDelete