বাতায়ন/পূর্বরাগ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩২তম সংখ্যা/২৩শে চৈত্র, ১৪৩০
পূর্বরাগ | কবিতা
রুবি রায়
ঘিরে থাকো
চারিদিকে ঠাকুমার গালের মতো কোঁচকানো পূর্বরাগ
আর তোমার ধ্রুব গমন দৃশ্য,
বইমেলার থেকেও বেশি ধাক্কা দেয়।
সেই সূর্যাস্ত মাখা মুখ
বক্ররেখার সংজ্ঞা দেওয়া
ভ্রূ-র ঈষৎ নড়াচড়া দেখেই
যেন লেখা হয়েছিল ঘরে ফেরার গান।
এরপর বহু পিউ কাঁহা অপেক্ষার নকশা এঁকেছে
সুরের কপালে।
শুকনো গোলাপ রঙের পর্দা ঝুলিয়েছি সেখানে—
সেদিকে চোখ গেলে ব্যাথা হয় না ঠিকই
তবু কীর্তনীয়া সুরে এক বুনো গন্ধ ভর করে।
এমন এক অভিশপ্ত গৌরচন্দ্রিকা তৈরি করেছ
শ্যাওলাভরা কলতলায়,
যা ব্যর্থতার থেকেও ভারী।
বহু সাবধানে তাকে তুলে রেখেছি
আমাদের হাইফেনে।
সময় শেষের আগে
মোড়ে দাঁড়িয়ো।
কদম কদম মেঘের গাল থেকে নামিয়ে দেব
তুমুল বর্ষারাগ…
আমার কলঙ্ক গুলে কাদা হবে—
মাড়িয়ে চলে যেয়ো নয়তো
এমন এক মূর্তি গড়ো
যার ছায়ায় দাঁড়িয়ে
অনুরাগী মনেরা বুঝতে পারবে
ভালবাসার জন্য ভিড় নয়
তাকে শুদ্ধ ভাবে ঘিরে থাকা প্রয়োজন।
আর তোমার ধ্রুব গমন দৃশ্য,
বইমেলার থেকেও বেশি ধাক্কা দেয়।
বক্ররেখার সংজ্ঞা দেওয়া
ভ্রূ-র ঈষৎ নড়াচড়া দেখেই
যেন লেখা হয়েছিল ঘরে ফেরার গান।
সুরের কপালে।
শুকনো গোলাপ রঙের পর্দা ঝুলিয়েছি সেখানে—
সেদিকে চোখ গেলে ব্যাথা হয় না ঠিকই
তবু কীর্তনীয়া সুরে এক বুনো গন্ধ ভর করে।
শ্যাওলাভরা কলতলায়,
যা ব্যর্থতার থেকেও ভারী।
বহু সাবধানে তাকে তুলে রেখেছি
আমাদের হাইফেনে।
মোড়ে দাঁড়িয়ো।
কদম কদম মেঘের গাল থেকে নামিয়ে দেব
তুমুল বর্ষারাগ…
আমার কলঙ্ক গুলে কাদা হবে—
এমন এক মূর্তি গড়ো
যার ছায়ায় দাঁড়িয়ে
অনুরাগী মনেরা বুঝতে পারবে
তাকে শুদ্ধ ভাবে ঘিরে থাকা প্রয়োজন।
প্রথম তিনটি লাইন বিশেষ ভাল লাগলো
ReplyDeleteঠিক।
Deleteখুব ভালো লাগলো
ReplyDelete