বাতায়ন/মাসিক/কবিতাগুচ্ছ/২য় বর্ষ/১৮তম সংখ্যা/২৩শে কার্ত্তিক, ১৪৩১
কবিতাগুচ্ছ
| চৈতালী চট্টোপাধ্যায় | মৃত্যু
কবি
পরিচিতিসহ
কবিতাগুচ্ছ
চৈতালী
চট্টোপাধ্যায়
মৃত্যু
দর্পণে
প্রতিমার মুখ দেখিনি যে!
তাকিয়েছি। কালো বুদ্বুদ জলে ভেসে উঠেছিল।
কষ্ট, লম্বা খুব। রানি রাসমণি রোডের চেয়েও দীর্ঘ। পুজোর প্রাচুর্য ঢেকে যায়।
এ বড় পোড়া দেশ, আমি বারোমাস
বিজয়া সাজিয়ে বসে আছি
সংক্ষিপ্ত কবি-পরিচিতি
চৈতালী চট্টোপাধ্যায়
জন্ম, ৩ অগাস্ট, ১৯৬০, মধ্য কোলকাতা।
পদার্থবিদ্যায় স্নাতক। স্নাতকোত্তর, সাংবাদিকতা।
মূলত কবি হলেও ছোটদের জন্য গল্প, কবিতা লেখেন। তাছাড়াও, বড়দের জন্য গল্প, গদ্য লিখে থাকেন। অনূদিত হয়েছেন বিভিন্ন ভাষায়।
কেন্দ্রীয় ও রাষ্ট্রীয় সরকারের সম্মাননা পেয়েছেন কয়েকবার।
বইয়ের সংখ্যা পঁচিশটিরও বেশি।
তাকিয়েছি। কালো বুদ্বুদ জলে ভেসে উঠেছিল।
কষ্ট, লম্বা খুব। রানি রাসমণি রোডের চেয়েও দীর্ঘ। পুজোর প্রাচুর্য ঢেকে যায়।
এ বড় পোড়া দেশ, আমি বারোমাস
বিজয়া সাজিয়ে বসে আছি
চৈতালী চট্টোপাধ্যায়
পদার্থবিদ্যায় স্নাতক। স্নাতকোত্তর, সাংবাদিকতা।
মূলত কবি হলেও ছোটদের জন্য গল্প, কবিতা লেখেন। তাছাড়াও, বড়দের জন্য গল্প, গদ্য লিখে থাকেন। অনূদিত হয়েছেন বিভিন্ন ভাষায়।
কেন্দ্রীয় ও রাষ্ট্রীয় সরকারের সম্মাননা পেয়েছেন কয়েকবার।
বইয়ের সংখ্যা পঁচিশটিরও বেশি।
বাহ্
ReplyDeleteআমার প্রিয়-কবি। ওঁর লেখার ঋজু আততি আটকে রাখে, বহুদিন। সংকেত
ReplyDeleteঋদ্ধ ; সামান্য গিয়েই নিভে যায় না।
সুন্দর
ReplyDeleteদারুন। কবিতা। মুগ্ধ।
ReplyDeleteঅপূর্ব
ReplyDeleteআমার প্রিয়-কবি : চৈ.চ.। ওঁর শব্দের প্রসাদগুণে আপ্লুত আমি ; জব্দও। তীব্র, ঋজু সংকেতময়। যেমন :"শুধু, বিজয়া লিখি। শুভ লিখি না।" কিংবা :"আমি বারোমাস বিজয়া সাজিয়ে বসে আছি"--এহেন সংকেত, সামান্য গিয়েই নিভে যাওয়ার নয়। আর উপমা? দর্পণে প্রতিমার মুখের বদলে, কালো-বুদ্বুদ দেখার কষ্টের প্রাবল্য :"রানি রাসমণি রোডের চেয়েও দীর্ঘ"(!!) আহা,স্যালুট। সপ্রেম--চন্দ্রনাথ শেঠ।
ReplyDelete