বাতায়ন/মাসিক/কবিতা/২য় বর্ষ/২৮তম সংখ্যা/২রা
ফাল্গুন, ১৪৩১
অমরেন্দ্র চক্রবর্তী
সংখ্যা |
কবিতা
অর্ণব
সামন্ত
সত্য
ও সমুদ্রমানবী
সত্য
দাঁড়ায় মুখোমুখি একা ডাকাবুকো
যুদ্ধ
শেখায় কৌশলে রমণে রমণে
রম্য
কোষ-স্নায়ু-রক্ত-মেদ-মজ্জা মন্থনে মন্থনে
সোরা সাইকোসিস
সিফিলিস দহনে দহনে
আহা জ্বালা
পোড়া জ্বালা জ্বল জ্বল অগ্নি স্বাহা
সূর্যের তেজ ঢলে পড়ে ভাবালু চন্দ্রকরতলে
মারুবেহাগে খরগোশ মুখে নেয় ঘাস মুথাঘাস
নির্যাস গ্রহণ করে দেয় না কিছুই
নাহ্ দিয়েছে উজাড় করে উজানে ভাটিতে
স্রোতস্বিনী মোহনায় সমুদ্র উত্তাল মাতাল
শব্দের গর্জন বহমান নৈঃশব্দ্যের দিকে
আদরে আদরে কবুতর বুঝি বা উড়াল দেয়
সে টের পেয়েছে ভূমিকম্প, সাইক্লোন, বৃষ্টি ধারাপাত
কাজল পরে আর চোখের নজর বাড়ায় না
সমুদ্রের ডাগর চোখ পেয়ে যায় সে, দ্রাঘিমাপরির ডানা
জড়ানো ভাঙা ভাষায় তরতাজা জীবন
ভাবে জ্যামিতিতে নির্মাণ সম্পূর্ণ করে জ্যামিতির কবিতা
কবিতার জ্যামিতি তখন মগ্নতা মুগ্ধতায় আগাপাছতলা নিমজ্জমান
দুরন্ত ভাসানে যাবে অবাধ অবাধ্য হৃদয় নৌকায়
ফিরেছে নির্ভেজাল অরণ্য ঘরের ভাঙা চালে যুবতীজ্যোৎস্না
কখনও অক্ষরবৃত্তে, মাত্রাবৃত্তে, স্বরবৃত্তে করে যায় খেলা
কোষে কোষে চিনে রাখে, স্নায়ুকে স্নায়ু জানে
বিদ্যুচ্চমকে বিদ্যুচ্চমকে হয়ে যায় সৃজন ও ধ্বংসের পার
ঘরের ব্যালকনি খোলে, ব্যালকনির ঘর
দোদুল্যমান জীবনের এক নির্ভার নির্বিকার যাপন
পদচ্ছাপ যেখানে যেখানে ফ্যালে ভাস্কর্য হয়
জানি না গ্যালন গ্যালন কবিতা নিয়ে সমুদ্রমানবী
সংস্কারবিহীনভাবে কীভাবে আলোর সঙ্গম খুঁজে পায়!
সূর্যের তেজ ঢলে পড়ে ভাবালু চন্দ্রকরতলে
মারুবেহাগে খরগোশ মুখে নেয় ঘাস মুথাঘাস
নির্যাস গ্রহণ করে দেয় না কিছুই
নাহ্ দিয়েছে উজাড় করে উজানে ভাটিতে
স্রোতস্বিনী মোহনায় সমুদ্র উত্তাল মাতাল
শব্দের গর্জন বহমান নৈঃশব্দ্যের দিকে
আদরে আদরে কবুতর বুঝি বা উড়াল দেয়
সে টের পেয়েছে ভূমিকম্প, সাইক্লোন, বৃষ্টি ধারাপাত
কাজল পরে আর চোখের নজর বাড়ায় না
সমুদ্রের ডাগর চোখ পেয়ে যায় সে, দ্রাঘিমাপরির ডানা
জড়ানো ভাঙা ভাষায় তরতাজা জীবন
ভাবে জ্যামিতিতে নির্মাণ সম্পূর্ণ করে জ্যামিতির কবিতা
কবিতার জ্যামিতি তখন মগ্নতা মুগ্ধতায় আগাপাছতলা নিমজ্জমান
দুরন্ত ভাসানে যাবে অবাধ অবাধ্য হৃদয় নৌকায়
ফিরেছে নির্ভেজাল অরণ্য ঘরের ভাঙা চালে যুবতীজ্যোৎস্না
কখনও অক্ষরবৃত্তে, মাত্রাবৃত্তে, স্বরবৃত্তে করে যায় খেলা
কোষে কোষে চিনে রাখে, স্নায়ুকে স্নায়ু জানে
বিদ্যুচ্চমকে বিদ্যুচ্চমকে হয়ে যায় সৃজন ও ধ্বংসের পার
ঘরের ব্যালকনি খোলে, ব্যালকনির ঘর
দোদুল্যমান জীবনের এক নির্ভার নির্বিকার যাপন
পদচ্ছাপ যেখানে যেখানে ফ্যালে ভাস্কর্য হয়
জানি না গ্যালন গ্যালন কবিতা নিয়ে সমুদ্রমানবী
সংস্কারবিহীনভাবে কীভাবে আলোর সঙ্গম খুঁজে পায়!
No comments:
Post a Comment