বাতায়ন/হাপিত্যেশ/গদ্য/২য়
বর্ষ/৫ম সংখ্যা/৩২শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১
হাপিত্যেশ | গদ্য
বিজয় শীল
প্রতীক্ষা
"তুমি হাত বাড়ালে আর আমি ধরলামই না। এখন তোমার হাতের অপেক্ষায়... ভাবছি, দুজনে হাতে-হাত মনে-মন সব কালো ধুয়ে দেবো। দুজনে প্রদীপ জ্বালব— ভালবাসার হাজার প্রদীপ।"
খুব চেষ্টা করছি এই গরম
চাপা দিতে বরফ ফেলব। এক নদী জল ঢেলে, এক বর্ষা বৃষ্টি ঝরিয়ে সূর্যের মাথাটা ঠান্ডা
করব। বোমা গোলাগুলি বারুদ কার্তুজ সব ভিজিয়ে কাদামাটি মাটিকাদা মানে একশা করে ছাড়ব।
তাহলেই ঘর পুড়বে না। মন পুড়বে না।
অবশেষে যক্ষ আর যক্ষপ্রিয়ার মিলনাকাঙ্ক্ষার মেঘদূত লিখব। কিন্তু হচ্ছে কই?
তুমি হাত বাড়ালে আর আমি ধরলামই না। এখন তোমার হাতের অপেক্ষায়... ভাবছি, দুজনে হাতে-হাত মনে-মন সব কালো ধুয়ে দেবো। দুজনে প্রদীপ জ্বালব— ভালবাসার হাজার প্রদীপ।
আজও নিজের কক্ষপথে ঘুরছি শুধু তোমারই অপেক্ষায়। এ অপেক্ষা অন্তহীন— এ অপেক্ষা প্রিয় তোমার জন্য... শুধু তোমার জন্য।
তাহলেই ঘর পুড়বে না। মন পুড়বে না।
অবশেষে যক্ষ আর যক্ষপ্রিয়ার মিলনাকাঙ্ক্ষার মেঘদূত লিখব। কিন্তু হচ্ছে কই?
তুমি হাত বাড়ালে আর আমি ধরলামই না। এখন তোমার হাতের অপেক্ষায়... ভাবছি, দুজনে হাতে-হাত মনে-মন সব কালো ধুয়ে দেবো। দুজনে প্রদীপ জ্বালব— ভালবাসার হাজার প্রদীপ।
আজও নিজের কক্ষপথে ঘুরছি শুধু তোমারই অপেক্ষায়। এ অপেক্ষা অন্তহীন— এ অপেক্ষা প্রিয় তোমার জন্য... শুধু তোমার জন্য।
সমাপ্ত
ছোট্ট লেখা, অর্থবহ।
ReplyDelete