বাতায়ন/মাসিক/কবিতা/২য় বর্ষ/১৮তম
সংখ্যা/২৩শে কার্ত্তিক, ১৪৩১
চৈতালী চট্টোপাধ্যায় সংখ্যা | কবিতা
বিপুল রায়
দ্বিধা
তুমি সেই তুমিই আছ
মেঘ সরে যাওয়ার পর স্বচ্ছ নীল আকাশের দিকে একবারের জন্যও তাকালে না! বেশ কিছুটা সময় বৃষ্টিহীন, বিকালের মায়াবী হাতছানি, গাছের পাতায় শেষ রোদের ঝিলিক।
তোমাকে খুব মনে পড়ে সুলেখা।
ভোলা ষাঁড়কে পথজুড়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেই সাইকেলে বসেই পা নামিয়ে দাঁড়িয়ে পড়তে। এত ভয় কেন তোমার সুলেখা?
ভোলা ষাঁড়কে আমি দোকান থেকে কিনে টাটকা বাঁধাকপি খাওয়াই, শিং ধরি, ওর কপালে হাত বুলিয়ে আদর করি। কই ভোলা কোনওদিন আমার সাথে বেআদবি করেনি।
ভোলা আর নেই। পথটার দুধারে যেমন ঘন গাছগাছালি ছিল সেসবও লোপাট।
ভেবেছিলাম তুমি নির্ভয়ে স্কুটি চালিয়ে যাও। কিন্তু আজও তুমি আগের মতো ভিতু
দ্বিধাগ্রস্ত। সিগন্যাল লাল হয়ে আছে। কেউ মানছে না। তুমি পা নামিয়ে দাঁড়িয়ে পড়েছ।
আমি তোমাকে দেখে যাচ্ছি, দেখেই যাচ্ছি।
মেঘ সরে যাওয়ার পর স্বচ্ছ নীল আকাশের দিকে একবারের জন্যও তাকালে না! বেশ কিছুটা সময় বৃষ্টিহীন, বিকালের মায়াবী হাতছানি, গাছের পাতায় শেষ রোদের ঝিলিক।
ভোলা ষাঁড়কে পথজুড়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেই সাইকেলে বসেই পা নামিয়ে দাঁড়িয়ে পড়তে। এত ভয় কেন তোমার সুলেখা?
ভোলা ষাঁড়কে আমি দোকান থেকে কিনে টাটকা বাঁধাকপি খাওয়াই, শিং ধরি, ওর কপালে হাত বুলিয়ে আদর করি। কই ভোলা কোনওদিন আমার সাথে বেআদবি করেনি।
আমি তোমাকে দেখে যাচ্ছি, দেখেই যাচ্ছি।
No comments:
Post a Comment