বাতায়ন/ত্রৈসাপ্তাহিক/কবিতা/২য়
বর্ষ/১৫তম সংখ্যা/শারদ/১১ই আশ্বিন, ১৪৩১
শারদ | কবিতা
তূয়া নূর
কষ্টের স্বপ্ন
এই স্বপ্ন আমি আর দেখতে চাই না!
আমি খুঁজছি কিছু তন্নতন্ন করে
শহরের খুব চেনা গলিটা পুরো উলট-পালট করে পা হেঁটে।
আমি খুঁজছি কিছু তন্নতন্ন করে
শহরের খুব চেনা গলিটা পুরো উলট-পালট করে পা হেঁটে।
ঠিক এখানে এই খানে ঘরের কোণায় ছিলো গুছিয়ে রাখা
পরিষ্কার মনে পড়ে সব
এখন পাল্টে গেছে মানচিত্র,
এক তলা বাড়ি পাঁচিল দিয়ে ঘেরা
আম কাঁঠালের গাছপালায় ঢাকা ছিল।
সেই বাড়ি নেই, উঠেছে উঁচু দালান কংক্রিটের
ঘাড় বেঁকিয়ে মাথা উঁচু করে আকাশ দেখতে হয়।
এই খানে জানালা ছিল
একটা মেহগনি কাঠের নকশা কার আলনা ছিল
আমার জামা সেখানে ঝুলানো ছিল।
আমি যেন কবর থেকে উঠে এসেছি,
সেই ঘরটা কই?
আমি কী পরে বের হবো রাস্তায়?
খুব যন্ত্রণা দেয় স্বপ্ন আমার ঘুমের ভেতর এসে
রীতিমত অত্যাচার,
প্রতি রাতে নয়, কিছু রাত পর পর
বিনা নোটিশে ঢুকে পড়ে
দুই আঙুলের মাঝখানে পেন্সিল রেখে ছোট কালের সেই কষ্ট,
কষ্টের পোকারা কুড়ে কুড়ে খায়।
আমি আর স্বপ্ন দেখতে চাই না
হাত জোড় করে বলি, দোহাই!
আমাকে রেহাই দাও এই জনমের মতো।
পরিষ্কার মনে পড়ে সব
এখন পাল্টে গেছে মানচিত্র,
এক তলা বাড়ি পাঁচিল দিয়ে ঘেরা
আম কাঁঠালের গাছপালায় ঢাকা ছিল।
সেই বাড়ি নেই, উঠেছে উঁচু দালান কংক্রিটের
ঘাড় বেঁকিয়ে মাথা উঁচু করে আকাশ দেখতে হয়।
এই খানে জানালা ছিল
একটা মেহগনি কাঠের নকশা কার আলনা ছিল
আমার জামা সেখানে ঝুলানো ছিল।
আমি যেন কবর থেকে উঠে এসেছি,
সেই ঘরটা কই?
আমি কী পরে বের হবো রাস্তায়?
খুব যন্ত্রণা দেয় স্বপ্ন আমার ঘুমের ভেতর এসে
রীতিমত অত্যাচার,
প্রতি রাতে নয়, কিছু রাত পর পর
বিনা নোটিশে ঢুকে পড়ে
দুই আঙুলের মাঝখানে পেন্সিল রেখে ছোট কালের সেই কষ্ট,
কষ্টের পোকারা কুড়ে কুড়ে খায়।
আমি আর স্বপ্ন দেখতে চাই না
হাত জোড় করে বলি, দোহাই!
No comments:
Post a Comment