বাতায়ন/কবিতা/বর্ষা/১ম বর্ষ/১৫তম সংখ্যা/১৯শে শ্রাবণ, ১৪৩০
কবিতা
বর্ষা
দীপ মুখোপাধ্যায়
আকাশ থেকে ঝমঝমিয়ে
কেউ চলেছে রিক্সায় চেপে কেউ রয়েছে হন্টনে
কলেজস্ট্রিটের সামনে তখন এক গলা জল ঠনঠনে।
সাজিয়ে রাখা চপ-ফুলুড়ি যেই না করা দৃষ্টিপাত
আকাশ থেকে ঝমঝমিয়ে হচ্ছে তুমুল বৃষ্টিপাত।
ঠুনকো ছাতা দুলছে হাওয়ায় জোয়ারভাটা রাস্তাতে
ভাসতে থাকে নৌকো হয়ে ট্যাক্সি অটো বাস তাতে।
মুখ ঢেকেছে বইপাড়াটাও রংবেরঙয়ের প্লাস্টিকে
সক্কলে তাই সমঝে চলেন দুষ্টু শ্রাবণ মাসটিকে।
বর্ষাতিটা চাপিয়ে গায়ে ছাত্র এবং ছাত্রীরা
গোমড়া মুখে বড্ড নাকাল আপিস ফেরত যাত্রীরা।
জলজমা এই কলকাতাতে দেখতে আমায় লাগবে যা
টাপুরটুপুর আকাশ উপুড় যখন আমি কাকভেজা।
এ দুর্দিনে কিন্তু যাদের ঘর সারাবার রেস্ত নেই
বৃষ্টি তাদের চোখরাঙানি কষ্টগুলোর শেষ তো নেই!
কলেজস্ট্রিটের সামনে তখন এক গলা জল ঠনঠনে।
সাজিয়ে রাখা চপ-ফুলুড়ি যেই না করা দৃষ্টিপাত
আকাশ থেকে ঝমঝমিয়ে হচ্ছে তুমুল বৃষ্টিপাত।
ঠুনকো ছাতা দুলছে হাওয়ায় জোয়ারভাটা রাস্তাতে
ভাসতে থাকে নৌকো হয়ে ট্যাক্সি অটো বাস তাতে।
মুখ ঢেকেছে বইপাড়াটাও রংবেরঙয়ের প্লাস্টিকে
সক্কলে তাই সমঝে চলেন দুষ্টু শ্রাবণ মাসটিকে।
বর্ষাতিটা চাপিয়ে গায়ে ছাত্র এবং ছাত্রীরা
গোমড়া মুখে বড্ড নাকাল আপিস ফেরত যাত্রীরা।
জলজমা এই কলকাতাতে দেখতে আমায় লাগবে যা
টাপুরটুপুর আকাশ উপুড় যখন আমি কাকভেজা।
এ দুর্দিনে কিন্তু যাদের ঘর সারাবার রেস্ত নেই
বৃষ্টি তাদের চোখরাঙানি কষ্টগুলোর শেষ তো নেই!
চমৎকার প্রকাশ,,, যথার্থ সুন্দর
ReplyDeleteবর্ষার ঝমঝম আর ছন্দের ঝমঝম এক হয়ে মিশে গেছে।
ReplyDelete