বাতায়ন/কবিতা/বর্ষা/১ম বর্ষ/১৫তম সংখ্যা/১৯শে শ্রাবণ, ১৪৩০
কবিতা
বর্ষা
ফটিক চৌধুরী
আনন্দ হিল্লোল
অনেক দাবদাহ সহ্য করেছ
এবার তোমাকে পাঠাই ভেজা আমন্ত্রণলিপি
যে লিপি খুললে পাবে এক টুকরো মেঘ
এবার ঘটা করে করব বর্ষাবন্দনা
রচিত হবে বর্ষামঙ্গলের কবিতা
তুমি গাইবে মেঘমল্লার, তাই এই আমন্ত্রণলিপি।
সবাই কি গাইতে পারে মেঘমল্লার?
নাকি বৃষ্টি এনে দিতে পারে!
ঋতুবন্দনা তো আমাদের প্রাচীন রীতি
তাকেই আমরা ফিরিয়ে আনি বৃক্ষরোপণ করে।
চারাগুলি একদিন বৃক্ষ হবে
ছায়া দিয়ে মায়া দিয়ে আমাদের নব প্রজন্মকে
আগলে রাখবে ঠিক।
তোমাকে পাঠিয়েছি ভেজা আমন্ত্রণলিপি
সঙ্গে এক টুকরো মেঘ
গাওয়া হবে মেঘমল্লার, শুরু হবে বর্ষাবন্দনা
মেঘ গর্ভবতী হলে রচিত হবে বর্ষামঙ্গলের কবিতা
প্রতিটি পংক্তিতে জমতে থাকবে বর্ষার কালো মেঘ
বর্ষাস্নাত পৃথিবীতে বয়ে যাবে আনন্দের হিল্লোল।
এবার তোমাকে পাঠাই ভেজা আমন্ত্রণলিপি
যে লিপি খুললে পাবে এক টুকরো মেঘ
এবার ঘটা করে করব বর্ষাবন্দনা
রচিত হবে বর্ষামঙ্গলের কবিতা
তুমি গাইবে মেঘমল্লার, তাই এই আমন্ত্রণলিপি।
নাকি বৃষ্টি এনে দিতে পারে!
তাকেই আমরা ফিরিয়ে আনি বৃক্ষরোপণ করে।
চারাগুলি একদিন বৃক্ষ হবে
ছায়া দিয়ে মায়া দিয়ে আমাদের নব প্রজন্মকে
আগলে রাখবে ঠিক।
তোমাকে পাঠিয়েছি ভেজা আমন্ত্রণলিপি
সঙ্গে এক টুকরো মেঘ
গাওয়া হবে মেঘমল্লার, শুরু হবে বর্ষাবন্দনা
মেঘ গর্ভবতী হলে রচিত হবে বর্ষামঙ্গলের কবিতা
প্রতিটি পংক্তিতে জমতে থাকবে বর্ষার কালো মেঘ
বর্ষাস্নাত পৃথিবীতে বয়ে যাবে আনন্দের হিল্লোল।
ভালো লাগলো
ReplyDeleteঅনন্য সুন্দর 🙏🏻🙏🏻
ReplyDelete