বাতায়ন/ত্রৈসাপ্তাহিক/কবিতা/২য়
বর্ষ/৬ষ্ঠ/যশোধরা রায়চৌধুরী সংখ্যা/২১শে আষাঢ়, ১৪৩১
যশোধরা রায়চৌধুরী সংখ্যা | কবিতা
নিমাই জানা
জাহান্নামের প্রবৃদ্ধ কোণ ও ৩° শক্ত কাঠের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
মারকিউরাস নাইট্রেটের থেকেও আরো তরল নক্ষত্রের ছাই
ভর্তি আস্তাকুঁড়ের মহাজাগতিক কবর থেকে উঠে আসা মাত্রাহীন স্বরবর্ণের মতো উগ্রচণ্ডারা
যুদ্ধক্ষেত্রের অপরা অস্ত্রের ধ্বনি উচ্চারণ করছে ট্রান্স জেন্ডারের নিষ্ঠুর সূর্য
গ্রহণের অতিলৌকিক রজস্বলা কেন্দ্রিক নীল ধাতব অশ্বক্ষুরাকৃতি গোপনাঙ্গ বৃষ্টিপাত
উপেক্ষা করে, আমি সবুজাভ পুত্রদের গর্ভপাত দৃশ্য দেখাচ্ছি
শ্বাসকষ্ট একটা নিষ্ঠুর অর্জুনময় সঙ্গমের প্রাক
মুহূর্ত, তৃতীয় যৌনাঙ্গের সাপেদের নীল গর্তের পেছনে লুকিয়ে থাকা এক-একটা
পোতাশ্রয় মহা ধমনীর প্রদেশ থেকে বেরিয়ে এসে আমাকে অসংপৃক্ত সঙ্গমের বাদাম পাহাড়ের
দিকে নিয়ে যাচ্ছে তৈলাক্ত রজ মন্ত্রের যজ্ঞ অভিষেক করে, পিতাকে সম্পাদ্যের
নৌকাখানি চালাতে দিয়ে আমি ঋষিদের করোটিতে ক্রায়োলেট পাথরের তৈরি চন্দন বৃক্ষ
লাগাচ্ছি
পৃথিবীর সবথেকে সুলভ মূল্যে যে দড়িটি পাওয়া যায় তা গলার কাছ থেকে দূরে থাকা একটি কালো জাহান্নামের হিমাচল আঙুরের স্তবক মাত্র, তিনবার মৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি শিম্পাঞ্জির জিভ টেনে খেতে খেতে আরো তরল গলনাঙ্কের অদ্ভুত বৈষ্ণব প্রদেশে বাঁশির স্বরধ্বনি বাজাচ্ছিল কেউ। গলায় কোন দেশলাই কাঠির অনিয়ন্ত্রিত জননতন্ত্র থাকে না বলে মায়ানগরের অঘোষ বৃষ্টির পরেই একটা মৃত্যু তান্ত্রিক গোপনাঙ্গের ২য় বিকৃত ভাণ্ডারের কালো রঙের সব অপার্থিব স্ত্রীলিঙ্গের দোকান থেকে হিরণ্ময় দোকান পর্যন্ত চলে যায়, আমি মৃত্যু বিক্রি করার জন্য আবহবিকারের গম্বুজাকৃতি একটা সিমেন্টের চাতালের ওপর ন্যাংটো মুরগির ছাল ছাড়ানো দেহটাকে অস্ত্র দিয়ে কুচিকুচি করতে থাকি, নীল সঙ্গমের দোকানে এই প্রথম এক রৈখিক পিতাদের অণ্ডকোষের নীচে ঝুলে থাকে যুদ্ধক্ষেত্রের নীল নীল মাংসের ময়দা মাখানো রোস্টেড কুলফি বরফ
ঈশ্বর জানে আমি নির্জন আলমারির নীচে লুকিয়ে রাখা যুদ্ধক্ষেত্রের কীটনাশকগুলো ব্রহ্মাস্ত্রের মতো গর্ভবতী সাপকে খেতে দিয়েছি অষ্টমী তিথির সূর্যস্খলন রাত্রির নিউক্লিয় জঙ্ঘাকে,
রাত্রি ৩:৪৫ মিনিটে আমার মৃত প্রেতাত্মাটি পাইন কাঠের ১৪x সাইলেসিয়া ব্রহ্মচর্য গেয়ে উঠবে আমাকে তৃতীয় বার ভ্যাজাইনাল অঙ্কুরিত করার জন্য
পৃথিবীর সবথেকে সুলভ মূল্যে যে দড়িটি পাওয়া যায় তা গলার কাছ থেকে দূরে থাকা একটি কালো জাহান্নামের হিমাচল আঙুরের স্তবক মাত্র, তিনবার মৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি শিম্পাঞ্জির জিভ টেনে খেতে খেতে আরো তরল গলনাঙ্কের অদ্ভুত বৈষ্ণব প্রদেশে বাঁশির স্বরধ্বনি বাজাচ্ছিল কেউ। গলায় কোন দেশলাই কাঠির অনিয়ন্ত্রিত জননতন্ত্র থাকে না বলে মায়ানগরের অঘোষ বৃষ্টির পরেই একটা মৃত্যু তান্ত্রিক গোপনাঙ্গের ২য় বিকৃত ভাণ্ডারের কালো রঙের সব অপার্থিব স্ত্রীলিঙ্গের দোকান থেকে হিরণ্ময় দোকান পর্যন্ত চলে যায়, আমি মৃত্যু বিক্রি করার জন্য আবহবিকারের গম্বুজাকৃতি একটা সিমেন্টের চাতালের ওপর ন্যাংটো মুরগির ছাল ছাড়ানো দেহটাকে অস্ত্র দিয়ে কুচিকুচি করতে থাকি, নীল সঙ্গমের দোকানে এই প্রথম এক রৈখিক পিতাদের অণ্ডকোষের নীচে ঝুলে থাকে যুদ্ধক্ষেত্রের নীল নীল মাংসের ময়দা মাখানো রোস্টেড কুলফি বরফ
ঈশ্বর জানে আমি নির্জন আলমারির নীচে লুকিয়ে রাখা যুদ্ধক্ষেত্রের কীটনাশকগুলো ব্রহ্মাস্ত্রের মতো গর্ভবতী সাপকে খেতে দিয়েছি অষ্টমী তিথির সূর্যস্খলন রাত্রির নিউক্লিয় জঙ্ঘাকে,
রাত্রি ৩:৪৫ মিনিটে আমার মৃত প্রেতাত্মাটি পাইন কাঠের ১৪x সাইলেসিয়া ব্রহ্মচর্য গেয়ে উঠবে আমাকে তৃতীয় বার ভ্যাজাইনাল অঙ্কুরিত করার জন্য
No comments:
Post a Comment