বাতায়ন/শারদ/কবিতা/৩য় বর্ষ/২২তম সংখ্যা/১লা আশ্বিন, ১৪৩২
শারদ | কবিতা
রতনলাল আচার্য্য
এখনও
বেঁচে আছি...
পারাপারে বাধা নেই কিছুতেই
যখনই ইচ্ছা নিঃশ্বাস নিতে পারো ওপারের
সান্ত্বনা পেতে পেতে এখন আর নিরাশ হই না কিছুতেই
পাঁজরের নিচের
ক্রনিক কষ্টটা এখনও আছে নিয়ত
সেটাকে দোসর করেই মাধুকরী কুড়াই অতি যতনে
তুমি তো হাতটা ধরতে পারতে আর একটু আগেই
প্রলয়ের আলামত ভুবন জুড়ে
খণ্ড খণ্ড আহাজারি উত্তাল করে রেখেছে নিঃশ্বাসের বাতাস
সহ্য ও অসহ্যের মাঝখানে এখন বিশাল অমৃতসর
তোমাকে ফেরাব না তবু খালি
হাতে...
অস্তাচলের রবির দয়াদাক্ষিণ্য যদিও পাইনি এখনও
ভুলচুক সুর বাজছে এখনও সেতারে...
শূন্যের আধিক্য নিয়েই অঙ্ক সাজাই
জীবনের জাবেদায়
বারে বারে অসার হয়ে আসে চিন্তা ও মনন
বল তো কী করে স্বপ্ন দেখি উত্তরণের?
তোমরা যে বলো শেষরাতের কাছেই
থাকে আলোর ভোর
আমি তো এখনও হাতড়িয়ে যাই কষ্টের চূড়া
অন্তহীন ভাবনার মাঝে কী করে খুঁজব জীবনের অমৃত?
শারদ | কবিতা
রতনলাল আচার্য্য
অপরাহ্নের মলিনতা আকাশ জুড়ে
জড়তা কাটিয়ে উঠতে পারেনি পাখি
দম্পতি
যদিও মনন জুড়ে এখনও জোড়া
শালিকের নৃত্য!
যখনই ইচ্ছা নিঃশ্বাস নিতে পারো ওপারের
সান্ত্বনা পেতে পেতে এখন আর নিরাশ হই না কিছুতেই
সেটাকে দোসর করেই মাধুকরী কুড়াই অতি যতনে
তুমি তো হাতটা ধরতে পারতে আর একটু আগেই
খণ্ড খণ্ড আহাজারি উত্তাল করে রেখেছে নিঃশ্বাসের বাতাস
সহ্য ও অসহ্যের মাঝখানে এখন বিশাল অমৃতসর
অস্তাচলের রবির দয়াদাক্ষিণ্য যদিও পাইনি এখনও
ভুলচুক সুর বাজছে এখনও সেতারে...
বারে বারে অসার হয়ে আসে চিন্তা ও মনন
বল তো কী করে স্বপ্ন দেখি উত্তরণের?
আমি তো এখনও হাতড়িয়ে যাই কষ্টের চূড়া
অন্তহীন ভাবনার মাঝে কী করে খুঁজব জীবনের অমৃত?
No comments:
Post a Comment