বাতায়ন/কবিতা/বর্ষা/১ম বর্ষ/১৫তম সংখ্যা/১৯শে শ্রাবণ, ১৪৩০
কবিতা
বর্ষা
শান্তময় গোস্বামী
বৃষ্টির গান
কী যে ভাল আছ দৃশ্যান্তরের সংসারে পাহাড় পড়শি হয়ে একা
তবু, জেনো আমাদের ঝরে যেতে হবে প্রতিটি আসন্ন বর্ষার কুহকে
পাইনবন বা অচেনা ফুল-বাগানের গা ঘেঁষে উড়ে যায় হাওয়া…
স্বপ্নের অচিন পাখি, বহুদূরে ওড়ায় ইচ্ছে-ডানা।
মেঘ নেমে আসে খরস্রোতার কাছে… ভিজে যায় পাহাড়-শরীর
যাবতীয় দ্বিধার মুখে দাঁড়িয়ে থাকি, কাঠের বাড়ি, আগুন সেঁকে নেয় হাত।
দরজায় পর্দা নড়ে, চুপিসারে সরে যেতে চায় কুহকিনী মায়া
চলো বৃষ্টির হাত ধরি, সর্পিল নদীর বুকে এসো পাশাপাশি বসি… মেঘেদের পিকনিকে।
বৃষ্টি ধোওয়া চারদিক মজে আছে চা পাতার গন্ধে, ঘন সবুজের মজলিস বসেছে যেন!
মুহূর্তরা আটকে পড়ছে চোখে পাহাড়ের মুখোমুখি… বড় মায়াবী লাগে,
ঠোঁট থেকে খসে পড়ে বীজ, পাখি শাঁসটুকু নিয়ে বহুদূরে উড়াল ভরে
এখন হাওয়া স্থির, আমাদের বয়ে যাওয়ার সময়… ওঙ্কার মিশে যায় বৃষ্টির গন্ধমে।
ঠোঁট থেকে খসে পড়ে বীজ, পাখি শাঁসটুকু নিয়ে বহুদূরে উড়াল ভরে
এখন হাওয়া স্থির, আমাদের বয়ে যাওয়ার সময়… ওঙ্কার মিশে যায় বৃষ্টির গন্ধমে।
চলো আজ জলে ভেজা প্রেমে পড়ি, হাতে থাক রং তুলি আর ছবি।
এসো এই বৃষ্টিভেজা শব্দের রাতে কবিতা লিখি কিছু…
কিছু বলছি না আজ… না বললেও তো তুমি বুঝে নাও তোমার মতো করে
আমার কবিতায় আজ বেভুল হয়ে জলের কাছে, বৃষ্টির গান হয়ে থাকি।
এসো এই বৃষ্টিভেজা শব্দের রাতে কবিতা লিখি কিছু…
কিছু বলছি না আজ… না বললেও তো তুমি বুঝে নাও তোমার মতো করে
আমার কবিতায় আজ বেভুল হয়ে জলের কাছে, বৃষ্টির গান হয়ে থাকি।
মাঝে একটা করে যে শব্দ গুলো বসেছে সেগুলি কী আলাদা বাক্য হিসেবে পড়া যাবে? না পুর্ববর্তী বাক্যেরই শেষাংশ?
ReplyDelete