বাতায়ন/রং/কবিতা/২য় বর্ষ/৩২তম সংখ্যা/২৯শে
ফাল্গুন, ১৪৩১
রং | কবিতা
শম্পা সামন্ত
ফাগুনের
রক্তপাত
উর্বর শস্যক্ষেত্রে তখনো
পায়ের ছাপ।
চিহ্ন চিহ্ন খেলা।
হারমোনিয়ামের সুর বহুদূরে যাত্রা করছিল দিগন্তে। এভাবে চলে যাওয়ার যুক্তিগুলো ভাসিয়ে দিচ্ছিলাম চোখের জলে।
রং | কবিতা
শম্পা সামন্ত
চিহ্ন চিহ্ন খেলা।
হারমোনিয়ামের সুর বহুদূরে যাত্রা করছিল দিগন্তে। এভাবে চলে যাওয়ার যুক্তিগুলো ভাসিয়ে দিচ্ছিলাম চোখের জলে।
গাছেরা পর্ণমোচী হলে পরস্পর
শঙ্খ লেগে যায়।
সাপ ও সাপিনির শরীর ঘিরে পাতারা ঢুকে যায়।
সর্বস্ব শরীর ঢেকে যায় বিলাপিনী চাঁদের ছায়ায়।
সমস্ত রাতের মতো ধর্ষণ।
সমস্ত ক্ষুধার মতো অসুখ।
ছুটে যাচ্ছে প্রত্যন্ত শৈলশিরায়।
যেখানে একচক্ষু রাক্ষসের বাস, নতজানু গুহার ভিতর।
তবুও বাড়িয়ে রাখব পা। ইতিচিহ্নে জেগে থাকে
কল্প পৃথিবী, আমৃত্যু।
আজ আমরা ক্রোধ ক্রোধ খেলব।
চোখ মেলে প্রিয় নগর, গ্রাম, জনপদ পুড়ে যেতে দেখব।
ভালবাসার জন্য ঘরছাড়ার উৎকণ্ঠা।
আমি সেই উত্তাল ভয়ানক ব্যক্তিদের স্বয়ম্বরা হব।
দখিন হাওয়ায় মুড়ে রাখব ফাগুনের রক্তপাত।
সাপ ও সাপিনির শরীর ঘিরে পাতারা ঢুকে যায়।
সর্বস্ব শরীর ঢেকে যায় বিলাপিনী চাঁদের ছায়ায়।
সমস্ত রাতের মতো ধর্ষণ।
সমস্ত ক্ষুধার মতো অসুখ।
ছুটে যাচ্ছে প্রত্যন্ত শৈলশিরায়।
যেখানে একচক্ষু রাক্ষসের বাস, নতজানু গুহার ভিতর।
তবুও বাড়িয়ে রাখব পা। ইতিচিহ্নে জেগে থাকে
কল্প পৃথিবী, আমৃত্যু।
আজ আমরা ক্রোধ ক্রোধ খেলব।
চোখ মেলে প্রিয় নগর, গ্রাম, জনপদ পুড়ে যেতে দেখব।
ভালবাসার জন্য ঘরছাড়ার উৎকণ্ঠা।
আমি সেই উত্তাল ভয়ানক ব্যক্তিদের স্বয়ম্বরা হব।
দখিন হাওয়ায় মুড়ে রাখব ফাগুনের রক্তপাত।
No comments:
Post a Comment