বাতায়ন/কবিতা/বর্ষা/১ম বর্ষ/১৫তম সংখ্যা/১৯শে শ্রাবণ, ১৪৩০
কবিতা
বর্ষা
তূয়া নূর
যখন শ্রাবণের মেঘ ডাকে
এখন জ্বর-ঠান্ডা লাগার ভয়ে হয় না বৃষ্টিতে ভেজা
সেই সময়টা ভাবনায় ঝাপসা হয়ে আসে
জল-ভার হয়ে আসে চোখ
কেউ এসে কড়া নাড়ে দরজায়
শ্রাবণের কালো মেঘ উড়ে আসে জলের কলস কাঁখে নিয়ে
একটু টোকা দিলেই ঝরে পড়বে জল অবিশ্রান্ত…
সেই সময়টা ভাবনায় ঝাপসা হয়ে আসে
জল-ভার হয়ে আসে চোখ
কেউ এসে কড়া নাড়ে দরজায়
শ্রাবণের কালো মেঘ উড়ে আসে জলের কলস কাঁখে নিয়ে
একটু টোকা দিলেই ঝরে পড়বে জল অবিশ্রান্ত…
মনের ভেতর জমে কষ্টের মেঘ
অভিমানগুলো বিদ্যুতের ঝলকানি হয়ে ওঠে
একটা মুখ ভেসে ওঠে
খুব ইচ্ছা করে কাছে টেনে নিয়ে নিষ্পলক হতে।
অভিমানগুলো বিদ্যুতের ঝলকানি হয়ে ওঠে
একটা মুখ ভেসে ওঠে
খুব ইচ্ছা করে কাছে টেনে নিয়ে নিষ্পলক হতে।
হাতের ঘুড়ি সুতো কেটে ভেসে গেছে দূরে…
একসাথে হাতে হাত ধরে হাঁটা হল না
চোখে চেয়ে বলা হল না যে প্রচণ্ড ভালবাসি
কাঁধে মাথা রেখে বলা হল না কোন মন ভাল বা মন খারাপের গল্প
কোন শ্রাবণ মেঘের ডাক শুনে জেগে উঠে বুকে মুখ লুকানো হল না
বৃষ্টিতে ভিজে জড়িয়ে ধরা হল না
একসাথে হাতে হাত ধরে হাঁটা হল না
চোখে চেয়ে বলা হল না যে প্রচণ্ড ভালবাসি
কাঁধে মাথা রেখে বলা হল না কোন মন ভাল বা মন খারাপের গল্প
কোন শ্রাবণ মেঘের ডাক শুনে জেগে উঠে বুকে মুখ লুকানো হল না
বৃষ্টিতে ভিজে জড়িয়ে ধরা হল না
কিছু চাওয়া হয়তো তেমন বেশি কিছু নয়
তবুও হয় না পূরণ এক জনমে।
তবুও হয় না পূরণ এক জনমে।
No comments:
Post a Comment