বাতায়ন/শারদ/কবিতা/১ম বর্ষ/২২তম সংখ্যা/১৯শে
আশ্বিন, ১৪৩০
শারদ | কবিতা
মুনমুন মুখার্জি
এসেছে শরৎ
পদ্ম পাতায় এঁকেছি তোমার
মুখ,
শরতের পেঁজা তুলোর মতো মেঘের ভেলায়,
মা আসছেন, এই ধরণিতে তা ভাবলেই যত সুখ।
শরতের পেঁজা তুলোর মতো মেঘের ভেলায়,
মা আসছেন, এই ধরণিতে তা ভাবলেই যত সুখ।
মা আসবে বলে সেজেছে আজ প্রকৃতির
ঘরবাড়ি,
মাটির কুঁড়েতে জ্বালিয়ে রাখা পিদিমখানি
এক আকাশ আলো ছড়িয়ে দিয়ে যেন,
আলোকরেখার বিচ্ছুরণে চারিদিক হল ছড়াছড়ি।
মাটির কুঁড়েতে জ্বালিয়ে রাখা পিদিমখানি
এক আকাশ আলো ছড়িয়ে দিয়ে যেন,
আলোকরেখার বিচ্ছুরণে চারিদিক হল ছড়াছড়ি।
যা - হয়নি, ভালবাসার পরিণতি তুমি,
বৃষ্টি যখন নামবে তখন দুয়ারে এসে থামি,
যাবো বলেই যে হয়-না চলে যাওয়া,
শিউলি পড়ে ঝরে আগমনির হাওয়ায়,
ভ্রমরের গুনগুন যেন মা দুর্গার আগমনি গান,
রচিত হয়েছে নিয়ে কত আড়ম্বর চিরন্তনী দান,
শিউলি বিছানো উঠোন তাই নিকিয়ে রাখি,
চিন্ময়ী মায়ের আসার রাস্তার পানে
আঁখি মেলে চেয়ে থাকি।
বৃষ্টি যখন নামবে তখন দুয়ারে এসে থামি,
যাবো বলেই যে হয়-না চলে যাওয়া,
শিউলি পড়ে ঝরে আগমনির হাওয়ায়,
ভ্রমরের গুনগুন যেন মা দুর্গার আগমনি গান,
রচিত হয়েছে নিয়ে কত আড়ম্বর চিরন্তনী দান,
শিউলি বিছানো উঠোন তাই নিকিয়ে রাখি,
চিন্ময়ী মায়ের আসার রাস্তার পানে
আঁখি মেলে চেয়ে থাকি।
সাদা মেঘের ভেলায় চড়ে আসছেন বুঝি মা,
কুমোরটুলি থেকে দশভূজা দিল পাড়ি,
দেশ-বিদেশে গেল কত প্রতিমা।
ভ্রমরেরা আজ উড়ছে বসে শিশির পড়া ঘাসে,
শিউলি ফুলের সুবাস দিচ্ছে দোলা প্রতিটি নিঃশ্বাসে।
কুমোরটুলি থেকে দশভূজা দিল পাড়ি,
দেশ-বিদেশে গেল কত প্রতিমা।
ভ্রমরেরা আজ উড়ছে বসে শিশির পড়া ঘাসে,
শিউলি ফুলের সুবাস দিচ্ছে দোলা প্রতিটি নিঃশ্বাসে।
No comments:
Post a Comment