বাতায়ন/কবিতা/১ম বর্ষ/২৩তম সংখ্যা/১০ই কার্তিক, ১৪৩০
কবিতা
দর্পণা গঙ্গোপাধ্যায়
নদীর সাথে
গোপন শিলাখণ্ড ফুঁড়ে ছুটছি আমি অনন্ত—
প্রস্তরীভূত নিরেট পাথরে লাফিয়ে ঝাঁপিয়ে উচ্ছল!
নির্জনে ওঙ্কারধ্বনি তুলে সবাইকে জাগ্রত করে—
সুরে তালে ছন্দে ব্যঞ্জনায় মুখরিত দিন যাপি—
সমতলে নেমে শব্দ থামাই
ফুঁসে উঠি— উত্তালে বিদ্যুৎ!
ইচ্ছেমতো পাড় ভাঙি দুকূলের—
ক্ষয়ক্ষতির হিসেব নেই।
সামনে ছুটন্ত পথ অতিক্রমে বিপত্তি কাটিয়ে ক্লান্ত হই
তবুও থামি না, ছুট ছুট ছুট—
কোনো কোনো বন্ধু স্রোতে হারায়
শেষ করে না যাত্রাপথ—
আমি যে আদর্শ নদীর সাথে ছুটি—
আদিগন্ত সমুদ্র—
তারপর উচ্ছলতার আকাশ ছুঁয়ে, চুম্বনে আদরে সোহাগে
শশধরের হাত ধরে—
দুরন্ত নাচে মাতি।
প্রস্তরীভূত নিরেট পাথরে লাফিয়ে ঝাঁপিয়ে উচ্ছল!
নির্জনে ওঙ্কারধ্বনি তুলে সবাইকে জাগ্রত করে—
সুরে তালে ছন্দে ব্যঞ্জনায় মুখরিত দিন যাপি—
ফুঁসে উঠি— উত্তালে বিদ্যুৎ!
ইচ্ছেমতো পাড় ভাঙি দুকূলের—
ক্ষয়ক্ষতির হিসেব নেই।
সামনে ছুটন্ত পথ অতিক্রমে বিপত্তি কাটিয়ে ক্লান্ত হই
তবুও থামি না, ছুট ছুট ছুট—
শেষ করে না যাত্রাপথ—
আমি যে আদর্শ নদীর সাথে ছুটি—
আদিগন্ত সমুদ্র—
তারপর উচ্ছলতার আকাশ ছুঁয়ে, চুম্বনে আদরে সোহাগে
শশধরের হাত ধরে—
দুরন্ত নাচে মাতি।
ভালো হয়েছে।
ReplyDeleteভালো হয়েছে।
ReplyDelete