বাতায়ন/শারদ/কবিতা/১ম বর্ষ/২২তম সংখ্যা/১৯শে আশ্বিন, ১৪৩০
শারদ
| কবিতা
উপেক্ষিৎ শর্মা
আমোদের দিনগুলো
কাশ ফুল দুলে ওঠে শরতের গন্ধে
ঢাক বাজে চৌতালে ভোর থেকে সন্ধে
মাঠে মাঠে পেঁজা তুলো আকাশের নক্সা
কূয়াশার হাসি মেখে ভিজে মাটি একশা।
মণ্ডপে সাত গাঁ’র মানুষের জটলা
ছেলেমেয়ে কচিকাঁচা বুড়োদের হল্লা।
মা থাকেন কৈলাশে নিয়ে ফুল-সংসার
কটাদিন ঘুরে যান অ্যান্যুয়ালি একবার।
প্রতিমার পায়ে পায়ে সিংহের ঘুরঘুর
অসুরের বুকে থাবা হাড়গোড় চুরচুর।
মা আছেন হাসি মুখে আমাদের বরাভয়
অশুভের বিনাশিনী অসতের পরাজয়।
কটাদিন নাচে গানে মেতে ওঠে মর্ত্য
নেই কোন বাধা মানা নেই কোন শর্ত।
অর্জুন রাতে রোজ পালাগান শুনে যায়
ছোট ভাই সহদেব কোলে কোলে দোল খায়।
এভাবেই মহা সুখে তিন দিন কেটে যায়
সকলের চোখে জল দশমীর সন্ধ্যায়।
ঢাকে কাঠি তিন তালে বিদায়ের বাজনা
আমোদের দিনগুলো বুকে আছে, থাক না।
ঢাক বাজে চৌতালে ভোর থেকে সন্ধে
মাঠে মাঠে পেঁজা তুলো আকাশের নক্সা
কূয়াশার হাসি মেখে ভিজে মাটি একশা।
ছেলেমেয়ে কচিকাঁচা বুড়োদের হল্লা।
মা থাকেন কৈলাশে নিয়ে ফুল-সংসার
কটাদিন ঘুরে যান অ্যান্যুয়ালি একবার।
অসুরের বুকে থাবা হাড়গোড় চুরচুর।
মা আছেন হাসি মুখে আমাদের বরাভয়
অশুভের বিনাশিনী অসতের পরাজয়।
নেই কোন বাধা মানা নেই কোন শর্ত।
অর্জুন রাতে রোজ পালাগান শুনে যায়
ছোট ভাই সহদেব কোলে কোলে দোল খায়।
সকলের চোখে জল দশমীর সন্ধ্যায়।
ঢাকে কাঠি তিন তালে বিদায়ের বাজনা
আমোদের দিনগুলো বুকে আছে, থাক না।
অপূর্ব।
ReplyDeleteচমৎকার
ReplyDeleteBeautiful
ReplyDelete