বাতায়ন/শারদ/কবিতা/১ম
বর্ষ/২২তম সংখ্যা/১৯শে আশ্বিন, ১৪৩০
শারদ | কবিতা
ফটিক চৌধুরী
জাদুকর
আমরা খেয়াল রাখি না
আকাশ সারাদিন
কী ম্যাজিকই না দেখিয়ে চলে!
তার এত নীল কোথা থেকে আসে, ঠিক এই শরতে!
ছোটবেলার কালির দোয়াত উল্টিয়ে দিয়েছে কেউ?
কিংবা মনে করা যাক আকাশটা নীল ক্যানভাস
কোনও এক মহান শিল্পী তুলির টানে মগ্ন অবিরত,
সাদা সাদা মেঘগুলো পাহাড়ের চূড়ার মতো ভেসে ওঠে
তখনই ভাঙছে গড়ছে নানাবিধ চূড়া
এসব তো মহৎ শিল্পীই পারে।
এসবই তো আকাশের নিরন্তর শারদীয় উচ্ছ্বাস।
আবার কখনও জলভরা আদুরে
মেঘ হঠাৎ করে
কোথাও ভাসিয়ে দিয়ে গেল
এইসব খামখেয়ালি, এ যেন সেই ফিরে পাওয়া ছেলেবেলা
পাখিদের সারিবদ্ধ ঘরে ফেরা, চিল যেন গগনবিহারী
কারও ঘুড়ি ভোকাট্টা হয়ে বিষণ্ণতা ছড়িয়ে দেয় যখনতখন।
এসবই শরতের ঐন্দ্রজালিক কারুকাজ।
নিমগ্ন শরৎ পেতে রাখে
প্রতিভোরে ধবধবে শিউলির বিছানা
আকাশ থেকে সূর্য নামলে ব্যবহৃত বিছানা তুলে নেয় শিশির
রোদ্দুরও নিজের রং বদলে নেয় চাঁপা ফুলের,
কতই না ম্যাজিক দেখিয়ে চলে শরতের আকাশ।
অথচ কোনওদিনই তাকে জাদুকর ভাবতে পারলো না কেউ।
কী ম্যাজিকই না দেখিয়ে চলে!
তার এত নীল কোথা থেকে আসে, ঠিক এই শরতে!
ছোটবেলার কালির দোয়াত উল্টিয়ে দিয়েছে কেউ?
কিংবা মনে করা যাক আকাশটা নীল ক্যানভাস
কোনও এক মহান শিল্পী তুলির টানে মগ্ন অবিরত,
সাদা সাদা মেঘগুলো পাহাড়ের চূড়ার মতো ভেসে ওঠে
তখনই ভাঙছে গড়ছে নানাবিধ চূড়া
এসব তো মহৎ শিল্পীই পারে।
এসবই তো আকাশের নিরন্তর শারদীয় উচ্ছ্বাস।
কোথাও ভাসিয়ে দিয়ে গেল
এইসব খামখেয়ালি, এ যেন সেই ফিরে পাওয়া ছেলেবেলা
পাখিদের সারিবদ্ধ ঘরে ফেরা, চিল যেন গগনবিহারী
কারও ঘুড়ি ভোকাট্টা হয়ে বিষণ্ণতা ছড়িয়ে দেয় যখনতখন।
এসবই শরতের ঐন্দ্রজালিক কারুকাজ।
আকাশ থেকে সূর্য নামলে ব্যবহৃত বিছানা তুলে নেয় শিশির
রোদ্দুরও নিজের রং বদলে নেয় চাঁপা ফুলের,
কতই না ম্যাজিক দেখিয়ে চলে শরতের আকাশ।
অথচ কোনওদিনই তাকে জাদুকর ভাবতে পারলো না কেউ।
আকাশ কে খুব ভালো একেছেন।
ReplyDelete