বাতায়ন/কবিতা/১ম বর্ষ/২৪তম
সংখ্যা/২৪শে কার্তিক, ১৪৩০
কবিতা
মধুপর্ণা বসু
শেষ ভুল
অজানা ভেবে নিলে ক্ষতি
নেই, শরীরে ঝড় ওঠে কম,
সব জেনেও চোখে অন্ধত্ব লালন ফুরিয়ে আসে দম।
এই আজানুলম্বিত হিমযুগ পুষে রেখে নিরুত্তাপ আসে
কখন আলপথে আধাঘুমে, আসন পেতেছি মধুকূপী ঘাসে।
সব জেনেও চোখে অন্ধত্ব লালন ফুরিয়ে আসে দম।
এই আজানুলম্বিত হিমযুগ পুষে রেখে নিরুত্তাপ আসে
কখন আলপথে আধাঘুমে, আসন পেতেছি মধুকূপী ঘাসে।
ভেজা গুপ্ত সুড়ঙ্গে ঘুরছে সুদর্শন উল্কা, খসেছে সীমারেখা
আরও অন্ধ করে দিয়েছ যাকে, তাকে ছুঁয়ে ফিরে দেখা।
কবোষ্ণ ওমে তুহিনের আঘাত একাধিক মরণ পার করে,
কোথায় অচেনা নামে কে যে ডাকে জীবনের দ্বিতীয় ঘরে।
আবার জাদুবলে যেতে চাই সহস্র জন্মান্তর সমাপ্তি ঘোষণায়
এক-তার বাদ্যে বিষাদ বিপরীতে দিকশূন্যপুরে ঠিকানায়।
আরও অন্ধ করে দিয়েছ যাকে, তাকে ছুঁয়ে ফিরে দেখা।
কবোষ্ণ ওমে তুহিনের আঘাত একাধিক মরণ পার করে,
কোথায় অচেনা নামে কে যে ডাকে জীবনের দ্বিতীয় ঘরে।
আবার জাদুবলে যেতে চাই সহস্র জন্মান্তর সমাপ্তি ঘোষণায়
এক-তার বাদ্যে বিষাদ বিপরীতে দিকশূন্যপুরে ঠিকানায়।
অনবদ্য
ReplyDelete