বাতায়ন/তৈমুর
খান সংখ্যা/কবিতা/৩য় বর্ষ/৩২তম
সংখ্যা/১১ই অগ্রহায়ণ,
১৪৩২
তৈমুর খান সংখ্যা | কবিতা
দীপাঞ্জনা
সাহা
বাতায়নের
ওপারে
বাতায়নের ফাঁকে ফাঁকে আলো
এসে খেলে যায়,
দু’চোখ জুড়ে স্মৃতির ছায়া
ভেসে ওঠে নিরালায়।
দূর আকাশে মেঘের ভেলা ভাসে নীরব সুরে,
মনটা আমার হারায় কেমন নীল
দিগন্ত জুড়ে।
হাওয়ার দোলা মৃদু বয়ে আনে গানের ছন্দ,
বাতাসে মেশে শিউলি ফুলের গোপন
গন্ধ।
চুপিচুপি রোদ পড়ে গিয়ে কাচে আঁকে ছবি,
সেই রঙে মেশে অতীত দিনের মধুর
রবি।
বাতায়নের পাশে বসে ভাবি কতশত কথা,
যে দিনগুলো ফুরালো হঠাৎ, রইল শুধু ব্যথা।
চিঠির মতো জমতে থাকে নীরব সব স্মৃতি,
এক ফোঁটা আলোয় জাগে
প্রিয়জনের প্রীতি।
দূরের মাঠে শিস দেয় হাওয়া, ডাকে কোন পাখি,
বাতায়নের ধারে বসে শুনি
জীবনের সব ফাঁকি।
কখনো সেখানে বৃষ্টি নামে, কখনো রোদ্দুর হাসে,
মনটা তখন হারিয়ে গিয়ে বসে
স্বপ্নেরই পাশে।
বাতায়নের ওপারে জীবন, অন্য কোন এক ঠিকানা,
যেখানে মেশে সময়ের নদী, হৃদয় মেলে দেয় ডানা।
তবু আজও এই জানালার ফাঁকে থাকি চেয়ে,
দূর দিগন্তে খুঁজি আমি হারানো
এক সময়-এ।
তৈমুর খান সংখ্যা | কবিতা
দূর আকাশে মেঘের ভেলা ভাসে নীরব সুরে,
হাওয়ার দোলা মৃদু বয়ে আনে গানের ছন্দ,
চুপিচুপি রোদ পড়ে গিয়ে কাচে আঁকে ছবি,
বাতায়নের পাশে বসে ভাবি কতশত কথা,
চিঠির মতো জমতে থাকে নীরব সব স্মৃতি,
দূরের মাঠে শিস দেয় হাওয়া, ডাকে কোন পাখি,
কখনো সেখানে বৃষ্টি নামে, কখনো রোদ্দুর হাসে,
বাতায়নের ওপারে জীবন, অন্য কোন এক ঠিকানা,
তবু আজও এই জানালার ফাঁকে থাকি চেয়ে,

No comments:
Post a Comment