বাতায়ন/তৈমুর
খান সংখ্যা/কবিতা/৩য় বর্ষ/৩২তম
সংখ্যা/১১ই অগ্রহায়ণ,
১৪৩২
তৈমুর খান সংখ্যা | কবিতা
দীপশিখা পোদ্দার
কথা ও
কাহিনী
কত যে বিচিত্র সিঁড়ি!
পাশ দিয়ে উঠে যায় আলো।
অন্ধকারও!
ভিতরে বিবিধ ঢেউ, স্রোতস্বিনী। মৃদু,
অল্প অল্প কথা ও কাহিনী।
আমাদের বলা ও না-বলা
খোলা ও না-খোলা
উন্মাদ প্রহর সব।
আলোর ভিতরে এত এত বিচিত্র আঁধার!
আঁধারের ধু-ধু প্রান্তরের মাঝে মাঝে
একটি-দুটি নিভৃত ছায়ায় ঘেরা ঘর।
ঘরের তো মায়া থাকবেই!
দু'হাত বাড়িয়ে মুচকি-হাসা গাছেরাও মাঝে মাঝে
জ্যোৎস্না কুড়োতে নামে।
হ্যাঁ, জ্যোৎস্নাও কুড়োনো যায়, যদি
আশ্চর্যরা হাত ধরে পাশে এসে বসে।
ঘর ভেঙে অন্য ঘরে চলে-যাওয়া বাতাসও
পুরনো ঘরের জন্য কিছু রেখে যায়।
কী রাখে! নাভিকুন্ডের মতো থেকে যায় কী!
ক্ষয়ে যাওয়া পলক ও পলস্তরা জানে
একটি জীবন কীভাবে গড়ে তোলে ফের
অসমাপ্ত, অর্ধনির্মিত বাড়িঘর।
তৈমুর খান সংখ্যা | কবিতা
দীপশিখা পোদ্দার
পাশ দিয়ে উঠে যায় আলো।
অন্ধকারও!
ভিতরে বিবিধ ঢেউ, স্রোতস্বিনী। মৃদু,
আমাদের বলা ও না-বলা
খোলা ও না-খোলা
উন্মাদ প্রহর সব।
আলোর ভিতরে এত এত বিচিত্র আঁধার!
আঁধারের ধু-ধু প্রান্তরের মাঝে মাঝে
একটি-দুটি নিভৃত ছায়ায় ঘেরা ঘর।
ঘরের তো মায়া থাকবেই!
দু'হাত বাড়িয়ে মুচকি-হাসা গাছেরাও মাঝে মাঝে
জ্যোৎস্না কুড়োতে নামে।
আশ্চর্যরা হাত ধরে পাশে এসে বসে।
ঘর ভেঙে অন্য ঘরে চলে-যাওয়া বাতাসও
পুরনো ঘরের জন্য কিছু রেখে যায়।
কী রাখে! নাভিকুন্ডের মতো থেকে যায় কী!
ক্ষয়ে যাওয়া পলক ও পলস্তরা জানে
একটি জীবন কীভাবে গড়ে তোলে ফের
অসমাপ্ত, অর্ধনির্মিত বাড়িঘর।

খুব সুন্দর
ReplyDeleteভাল লাগল এই সিঁড়ি ভাঙা জীবনের কাব্যকথা
ReplyDelete