বাতায়ন/দহন/কবিতা/৩য় বর্ষ/৬ষ্ঠ সংখ্যা/১লা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
দহন | কবিতা
মধুপর্ণা বসু
কেন
এ শৃঙ্খল
চুপিচুপি কথা বলে মিশরীয় মৃত
মুখের সারি,
অদ্ভুত মন্ত্রে জেনে গেছে
হৃদয় বুভুক্ষু অনাহারী,
দেখেছি ধ্বংসের সারি
পাথরের মতো জড়তায়।
নিরন্তর মৃত্যুর জয়োল্লাস,
সীমাহীন বিপন্নতায়।
অবশেষ শব্দতরঙ্গ পায় জীবন্ত অন্তঃসলিল,
সবুজের এ বিশ্বমাঝে ক্ষুদ্রতা
সহর্ষ অনাবিল।
শেষ যুদ্ধে গিরি-জনি-ক্রিয়া
উত্থান নতুবা আবশ্যিক,
পরিবর্তিত ছবিতে দেখা হবে
সভ্যতার নবীন শ্রমিক।
বহমান জীবনস্রোত জর্জরিত
দুর্নীতি শাসনে
মৃত্যুর উপত্যকা আজ মানুষ মরে ধনেপ্রাণে।
এ কোন কালো রাত্রিগ্রাস,
ঢেকেছে পিঙ্গল গালিচা।
অন্তরাত্মা জুড়ে রুদ্ধ ক্রোধে
আমাদের মৃত্যুর মতো বাঁচা।
দহন | কবিতা
মধুপর্ণা বসু
কী করে জীবনকে
দেখি,
দেখি শুধু ম্রিয়মাণ হৃদয়ের
ভিড়,
পাথরের মতো জড়তায়।
নিরন্তর মৃত্যুর জয়োল্লাস,
উত্থান নতুবা আবশ্যিক,
সভ্যতার নবীন শ্রমিক।
মৃত্যুর উপত্যকা আজ মানুষ মরে ধনেপ্রাণে।
অন্তরাত্মা জুড়ে রুদ্ধ ক্রোধে
আমাদের মৃত্যুর মতো বাঁচা।
No comments:
Post a Comment