বাতায়ন/কবিতা/১ম বর্ষ/২৫তম
সংখ্যা/১০ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩০
কবিতা
উৎপলেন্দু পাল
একটা লড়াই চাই
এক অস্থিচর্মসার
সম্ভাবনা নিয়ে জেগে থাকি কালান্তর ধরে
মেরুদণ্ডহীন দুঃসাহসে ভর করে পাড়ি দিই ভবিষ্যতের সমুদ্র
হৃদয়ে পাতাঝরা ঋতুতে রোপণ করি সুখস্বপ্নের অরণ্যের বীজ
প্রতি পল চেতনার গভীরে অনুভব করি এক কম্পনপূ্র্ণ শৈত্য।
প্রতি ভোরে বিকলাঙ্গ
শৈশব নিয়ে উদীয়মান আগামীর সূর্য
মিথ্যে সান্ত্বনার আঠা দিয়ে জুড়তে থাকি হৃৎপিণ্ডের ফাটল
ছেঁড়া স্বপ্নগুলো আশার সুতোয় বেঁধে ওড়াই জীবনের ঘুড়ি
পরাজয় নিশ্চিত হলেও উপভোগ করি কাল্পনিক জয়ের আনন্দ।
একটা আপোষহীণ বিপ্লব দেখব
বলে আজ বেরিয়েছি পথে
হৃদয়ে বেঁধে এনেছি অনন্ত যৌবনের বলগাহীন দুরন্ত উচ্ছ্বাস
সমস্ত আশাহতের সংগৃহীত অস্ত্রে সাজিয়ে নিয়েছি নিজ তূণীর
পরাজয়ের আশঙ্কা ছেড়ে দিয়ে অনন্ত লড়াইয়ে নামব আজ।
মেরুদণ্ডহীন দুঃসাহসে ভর করে পাড়ি দিই ভবিষ্যতের সমুদ্র
হৃদয়ে পাতাঝরা ঋতুতে রোপণ করি সুখস্বপ্নের অরণ্যের বীজ
প্রতি পল চেতনার গভীরে অনুভব করি এক কম্পনপূ্র্ণ শৈত্য।
মিথ্যে সান্ত্বনার আঠা দিয়ে জুড়তে থাকি হৃৎপিণ্ডের ফাটল
ছেঁড়া স্বপ্নগুলো আশার সুতোয় বেঁধে ওড়াই জীবনের ঘুড়ি
পরাজয় নিশ্চিত হলেও উপভোগ করি কাল্পনিক জয়ের আনন্দ।
হৃদয়ে বেঁধে এনেছি অনন্ত যৌবনের বলগাহীন দুরন্ত উচ্ছ্বাস
সমস্ত আশাহতের সংগৃহীত অস্ত্রে সাজিয়ে নিয়েছি নিজ তূণীর
পরাজয়ের আশঙ্কা ছেড়ে দিয়ে অনন্ত লড়াইয়ে নামব আজ।
No comments:
Post a Comment