প্রাপ্তমনস্কদের পত্রিকা

মননশীল কলমকে উৎসাহ দিতে... পড়ুন, পড়ান, আপনার মূল্যবান মতামত দিন।

রং | প্রতিজ্ঞা

  বাতায়ন/ রং /সম্পাদকীয়/২য় বর্ষ/ ৩ ২তম সংখ্যা/ ২৯শে ফাল্গুন ,   ১৪৩১ রং | সম্পাদকীয়   প্রতিজ্ঞা "নির্ভীক একটি ফুলের মতো মেয়েকে চরম লাল...

Thursday, February 22, 2024

বিরহ | প্রেম-বিরহ | শংকর ব্রহ্ম

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

শংকর ব্রহ্ম

প্রেম-বিরহ


কাউকে কখনও যদি ভাল লাগে 
তবে তাকে নিয়ে কবিতা লেখার কথা ভাব 
ব্যঞ্জনা ও উপমায় দেখ রূপময় হয়ে ওঠে কিনা?
কিংবা কিছু না-ও করতে পার।

বিরহ | বিরহী | অজয় দেবনাথ


বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

অজয় দেবনাথ

বিরহী


বসন্ত ডাকছে…
আমিও ডাকছি তোমায় অনন্তকাল... বিরহী যক্ষের মতো…
ফুলে-ফুলে রঙে-রঙে আলোতে-অন্ধকারে তাই-ই অতৃপ্ত বাসনা
ব্যাকুল বেদনা প্রতিধ্বনিরত আকাশে-বাতাসে, সাগরে-পাহাড়ে, নদীর ঝরনাধারায়…
কখন আসবে তুমি…

বিরহ | আরও একবার | মধুপর্ণা বসু

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

মধুপর্ণা বসু

আরও একবার


আমাদের অভিযোগ অভিমান
এখনো কি মুখ চেয়ে হিসেব মেলাবে?
বিকেলের ছেঁড়া মেঘে
লেকের ধারেতে বসা সময় হারাবে।
এখনো কি হিসেব মেলাবে?

বিরহ | প্লেটোনিক | পিয়ালী সেন

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

পিয়ালী সেন

প্লেটোনিক


এই বিরহ তোমার-আমার নয়…
উৎস হতে লেখা ছিল প্রেমের নামে ক্ষয়
জানাই ছিল তীব্র অমোঘ ভীষণ টানে
আকর্ষণে, অনুরাগে… অভিমানে,
এই চলারও শেষটুকু নিশ্চিত…

বিরহ | বিপন্নতা | জয়িতা বসাক

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

জয়িতা বসাক

বিপন্নতা


ঘটমান সময়ের কথা ভাবতে বসলেই
লাট্টুর মতো পৃথিবীটা আবর্তন থামিয়ে
মৃতদের মতো হিম ঠান্ডা হয়ে আসে,
মাটির শরীরে অশ্রুর ভিজে ভিজে গন্ধ
থম মারা বাতাস পা ছড়িয়ে দেয় ক্লান্তিতে,
ওই বাতাসেও পাতা ঝরার নিরন্তর শব্দ ওঠে…

বিরহ | অধরা অখণ্ড | সঙ্ঘমিত্রা দাস

বাতায়ন/বিরহ/ছোটগল্প/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | ছোটগল্প

সঙ্ঘমিত্রা দাস

অধরা অখণ্ড


অনুপম রীনার নতুন সংসার। মাইকেলনগরে ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়েছে। কোলকাতায় পোষ্টিং-এ এখানে আসা। বিশেষ কেউ পরিচিত নেই। অনুপমের অফিস সামলে, রীনার ঘরসংসার গুছিয়ে আর ছুটির দিন এদিক-ওদিক ঘুরে কেটে যাচ্ছে।

বিরহ | স্মৃতির হাতকড়া | জয়িতা চট্টোপাধ্যায়

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

জয়িতা চট্টোপাধ্যায়

স্মৃতির হাতকড়া


হয়তো তুমিও কেঁদেছিলে একা
এই বর্ষণ দেখে…
বুঝি মেঘের রহস্য— ভালবাসা

বিরহ | চন্দ্রানী | সুধাংশু চক্রবর্তী

বাতায়ন/বিরহ/ছোটগল্প/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

 

বিরহ | ছোটগল্প

সুধাংশু চক্রবর্তী

 

চন্দ্রানী

 

নামী মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরি নিয়ে পাকাপাকি ভাবেই ফিরে এলাম কলকাতায়। শিবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং করার পরই উচ্চ শিক্ষা নিতে চলে গেছিলাম রাশিয়া। বছর খানেকের মধ্যেই কে যেন দেশে ফিরে আসার ইচ্ছেটাকেই মুছে দিয়েছিল আমার মন থেকে। তাই শিক্ষান্তে একটা মোটা মাহিনার চাকরি জুটিয়ে নিয়ে সেখানেই থেকে গেছিলাম। দীর্ঘ পঁচিশ বছর রাশিয়ায় কাটিয়ে ক’দিন আগে পাকাপাকি ভাবে ফিরে এলাম আমারই প্রিয় কলকাতায়। এসে ঊঠলাম শিবপুরে, নিজেদের পৈতৃক বাড়িতে।

বিরহ | বিরহ


বাতায়ন/বিরহ/সম্পাদকীয়/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | সম্পাদকীয়

বিরহ


‘ঘরেতে এল না সে তো, মনে তার নিত্য আসা-যাওয়া…’ অথবা ‘বিরহ বড় ভাল লাগে…’ আসলে বিরহ যতই দীর্ঘায়িত হয় প্রেমের মর্ম ততই উপলব্ধি হয় হৃদয়ে। কোন কোন ক্ষেত্রে একদা প্রেমিক বা প্রেমিকাকে আর কোনদিনই পাওয়া যাবে না জেনেও অন্তরের অন্তঃস্থলে চিরকালীন আসন বিস্তার করে থাকে সে। সময়-সুযোগ মতো মন যেভাবে চায় সেভাবেই পায়, মিলনে যা কখনোই সম্ভব নয়। দৈনন্দিন চাওয়াপাওয়ার চাপে প্রেম হারিয়ে যায়। এখানেই প্রেমের সার্থকতা।

বিরহ | নিষ্ঠুর সময় | ফটিক চৌধুরী

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

ফটিক চৌধুরী

নিষ্ঠুর সময়


১.
ভালবাসার সোনালি ডানায়
উড়ে যেত যে পাখি, নীলাকাশে
বিষণ্ণ জানালা খুলে দেখি
তার ডানায় রৌদ্রের দারিদ্র্য-উড়ান

বিরহ | ফিরে এসো | শুভ্রকান্তি মজুমদার

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

শুভ্রকান্তি মজুমদার

ফিরে এসো


ফিরে এসো, ফিরে এসো আবার কাছে।
বুকের ভিতর যে তিরটা বিঁধে আছে,
খুলে নাও তাকে আলগোছে।
রক্তাক্ত ক্ষতস্থান যত্নে করো নিরাময়

বিরহ | গড়িমসি চাঁদ | শম্পা সামন্ত

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

শম্পা সামন্ত

গড়িমসি চাঁদ


হৃদয়ের গড়িমসি টান টান ছুটতে গিয়ে বুঝে যায় রাত্রি হতে কতটা বাকি।
নিমেষেই নামবে কালো ও প্রকট ছায়া।
বিছানায় মিশে যাবে অভিসার চিহ্ন।
নিটোল পালকের মতো স্পর্শ।

Wednesday, February 21, 2024

বিরহ | বিরহী | দেবকুমার মুখোপাধ্যায়

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

দেবকুমার মুখোপাধ্যায়

বিরহী


ঘরের বাইরে ডাক—
দরজা খোল দরজা খোল
চেনা স্বর
খুলব কি?

বিরহ | বিরহ | বিজয় শীল

বাতায়ন/বিরহ/কবিতাণু/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতাণু

বিজয় শীল

বিরহ

১)

বিরহ জ্বালা
কত আর সইবো
কোথা লুকোলি

বিরহ | তৃতীয় অক্ষরেখার বিষধর স্নানঘর ও পারমার্থিক যজুঃ প্রদেশ | নিমাই জানা

বাতায়ন/বিরহ/গদ্য/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | গদ্য
নিমাই জানা

তৃতীয় অক্ষরেখার বিষধর স্নানঘর ও পারমার্থিক যজুঃ প্রদেশ


হাইজেনবার্গ মৃত্যুরহস্য উদ্‌ঘাটনের আগে যুধিষ্ঠির বলেছিলেন এই কৈলাস অরণ্য থেকে ফিরে যাওয়ার পর একগুচ্ছ রজনীগন্ধার ভেতরে আমাদের তৃষ্ণাতুর ঈশ্বরের সাথে ফিরে আসা উচিত ছিল। দ্বারকা ভেসে যাচ্ছে সমুদ্রের গভীরে, ছটফট করছেন কৃষ্ণ আর দারুক ব্রহ্ম বসে বসে আফিম ফণার নেশাতুরের মতো লাল মহাকর্ষীয় ব্রহ্মাণ্ড ছেড়ে আর একটা ব্রহ্মাণ্ডের ভেতর উপপাতালিক হয়ে যাচ্ছে, এখানে যুধিষ্ঠিরের 

বিরহ | সত্য প্রকাশে | কেতকী বসু

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

কেতকী বসু

সত্য প্রকাশে


কিছু অমূলক কথার উত্তর দেওয়ার পরও...
অপেক্ষা শুধু খালি পেটে একটু ভাতের,

বিরহ | ভালবাসা | উদয় মণ্ডল

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

উদয় মণ্ডল

ভালবাসা


তোমার কমল সৌন্দর্যে
আমার গভীর চুম্বন স্পর্শ লেগে আছে,
তোমার কান্তিময় ক্যানভাসমুখে
আমার ভালবাসার বিজ্ঞাপন আঁকা,
তোমার আপাদমস্তক চুম্বক হিন্দোলে
আজও আমার অস্তিত্ব নির্মোকহীন নেচে ওঠে!

বিরহ | বিরহ | উৎপলেন্দু দাস

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

উৎপলেন্দু দাস

বিরহ


এসো তুমি হৃদয়ে, রয়েছি অপেক্ষায় অনেকদিন
এসো অশরীরী মিলনের অনাবৃত অনুভব সঞ্চারে।

বিরহ | অনিয়মের সত্যতা | কেতকী বসু

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

কেতকী বসু

অনিয়মের সত্যতা


একটা সাদা শব্দের অর্থ খুঁজতে টর্নেডো হয়ে যাই
যখন উড়ে যায় হাজারো ঘর
আমি তখন শব্দ খুঁজি, কালিমা লিপ্ত দিনের।
সুটকেসের ভিতর জমানো কাগজের টুকরো নিয়ে নৌকা বানাই ভেসে যাওয়া সত্যতা স্বীকারে।
অস্পষ্ট স্বরে কথা শুনে আমি দাবানল নেভাতে গিয়ে কিছুটা আগুনের সাথে এক হয়ে যাই।

বিরহ | স্মৃতি সুধা | উজ্জ্বল পায়রা

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

উজ্জ্বল পায়রা

স্মৃতি সুধা


ভালবেসে যাই নিঃশব্দে...
আর করি না শব্দের পাগলামি

বিরহ | শুদ্ধ–কল্যাণ ইমন পুরিয়া তুমি | অলক চক্রবর্তী

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০


বিরহ | কবিতা

অলক চক্রবর্তী


শুদ্ধ–কল্যাণ ইমন পুরিয়া তুমি


চাওয়ালা বার বার আসে—ফিরে যায়
বুঝতে পারে না— চা-ডাক দেবে কী দেবে না
সন্তুরের তালে রবীন্দ্র সরোবরে তরঙ্গ

বিরহ | তবুও তোমাকে… | অপর্ণা শীল ভট্টাচার্য

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

অপর্ণা শীল ভট্টাচার্য

তবুও তোমাকে…


সমতলের জীবনকে টেনে ধরে পাহাড়।
ভারী অদ্ভুত না...
মাধ্যাকর্ষণ সূত্রের এ এক উল্টো-পুরাণ।
থেকে থেকেই তাই ছুটে যাওয়া উৎসমুখে।

বিরহ | তোমার অনুগত হাওয়া | অলক চক্রবর্তী

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

অলক চক্রবর্তী

তোমার অনুগত হাওয়া


চলে গেলে তুমি— কথা ছিল না ফেরার—
ফিরেও আসোনি— কিন্তু আমার
ভুলে যাওয়ারও কথা ছিল কি?
ছিল না কথা— মনে রাখারও বোধ হয়।

বিরহ | বিরহ | মহাদেব প্রামাণিক

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

মহাদেব প্রামাণিক

বিরহ


বিরহকে সরলীকরণ করলে আমি পাই অশ্রু!
কতকগুলো ছন্নছাড়া অভিযোগের পাহাড়।
তুমি অমন না হয়ে তেমন হতে পারতে! 

বিরহ | সুদীপ্ত’র বিরহ কালের চিঠি | সুধাংশু চক্রবর্তী

বাতায়ন/বিরহ/হলদে খাম/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

 

বিরহ | হলদে খাম

সুধাংশু চক্রবর্তী

              

সুদীপ্ত’র বিরহ কালের চিঠি

 

প্রিয় সুদেষ্ণা,

 

এই সপ্তাহ জুড়ে শুধুই ভালবাসা আর ভালবাসা। বাড়ির অদূরেই যে শিমুলগাছটা দেখে গেছিলে সেই গাছ আজ আগুনে লাল রঙে সাজিয়ে নিয়েছে নিজেকে। দূরে কোথাও বিরহী কোকিল করুণ তার সঙ্গিনীবিরহের দুঃখে এক টানা ডেকে চলেছে - ‘কুহু-কুহু’। সুনীল আকাশের বুকে ডানা মেলে উড়ে উড়ে সোনালি রোদ গায়ে মাখছে গুটিকতক রঙিন প্রজাপতি।

বিরহ | প্রেমিকা প্রেমিককে… | তপন মাইতি

বাতায়ন/বিরহ/হলদে খাম/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | হলদে খাম

তপন মাইতি

প্রেমিকা প্রেমিককে…


প্রিয় বাজে লোক,

আমি আর পারছি না। এবার ফিরে এসো? তুমি ছাড়া আমার আর কে আছে? খুব ভালবেসে ফেলেছি। আমি আর কষ্ট নিতে পারছি না। তোমাকে ছাড়া আমার আর চলছে না। তোমাকে যা কিছু বলেছিলাম। সব ভালবেসে। এই যে তোমাকে বাজে লোক বলি তাও ভালবেসে। তোমাকে আঘাত করার জন্য নয়। কথাগুলো যদি সত্যিই তোমাকে কষ্ট দেওয়ার হত? 

বিরহ | কণিকার অন্তহীন বিরহ কাল | সুধাংশু চক্রবর্তী

বাতায়ন/বিরহ/গল্পাণু/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

 

বিরহ | গল্পাণু

সুধাংশু চক্রবর্তী

 

কণিকার অন্তহীন বিরহ কাল

 

পরাণ কি বিশ্বাসঘাতক হতে পারে? কখনোই নয়। তবু কেন যেন কথাটা মনে হতেই কণিকার বুক কেঁপে গেল। সেদিন এক-হাট মানুষের কান এড়িয়ে মানুষটাই ওকে বলেছিল, ‘আগামী হাটের দিন এসে সবার আগে তোমার বাবার সঙ্গে দেখা করে আমাদের বিয়ের কথা পাকা করে নেব।’

বিরহ | রশ্মির অপেক্ষা | প্রদীপ কুমার দে

বাতায়ন/বিরহ/ছোটগল্প/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | ছোটগল্প

প্রদীপ কুমার দে

রশ্মির অপেক্ষা


রশ্মি বারান্দা আর ছাড়ে না। বারান্দা ওর খুব প্রিয়। চারতলা বাড়ির একেবারে চারতলার এই বারান্দাই ওর প্রিয়। লাগোয়া ঘরেই ও পড়াশোনা করে। আর পাশেই শোয়ার ঘর। রশ্মি এবারে জয়েন্ট পরীক্ষার পরীক্ষার্থী।

বিরহ | অভিমান | গৌরী বিশ্বাস মৌ

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

গৌরী বিশ্বাস মৌ

অভিমান


ডাকব না আর ফিরে আয় বলে
আমায় ভালবাস
শূন্য করে রেখে গেলি বুক
ভেঙে দিলি বিশ্বাস।

বিরহ | হিমশীতলতা | জয়িতা চট্টোপাধ্যায়

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

জয়িতা চট্টোপাধ্যায়

হিমশীতলতা


আমার শব্দ আজ কার পরিণীতা?
তোমার চলে যাওয়া, বড় বাজে বুকে
যেন বুকের ভেতর ছ্যাঁৎ করে গরম ছ্যাঁকা
এ আমার বড় কঠিন পথ, কিশোরী কালের

বিরহ | বিরহ-বৈরাগী | জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়

বিরহ-বৈরাগী


উড়ছে ধুলো গোধূলি রাগ হয়ে
গাছটি নীরব সাক্ষী হয়েছে দেখে
শায়িত সোনালি ধানের গন্ধ বয়ে
বিকেল হাঁটছে পশ্চিমা আলো মেখে।

বিরহ | পুবের বারান্দা | ফিরোজা খাতুন

বাতায়ন/বিরহ/কবিতা/১ম বর্ষ/৩০তম সংখ্যা/১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০

বিরহ | কবিতা

ফিরোজা খাতুন

পুবের বারান্দা


কোনো বিক্ষত রাতে,
শূন্য শয্যা পাশে
আমায় পড়লে মনে,
চলে যেয়ো সেই পুবের বারান্দায়।

মোহিনীমায়া


Popular Top 10 (Last 7 days)